হিন্দুদের পুজায় গেলে কবিরা গুনাহ এবং হিন্দুদের উলঙ্গ মুর্তি বানান দেখলে আর হিন্দু মেয়ের দিকে তাকালে যিনার শাস্তি ভোগ করতে হবে। দুর্গা পুজার মাধ্যমে বাংলাদেশে হিন্দুরা অশ্লীলতা ব্যভিচার ছড়াচ্ছে ।
পুজা মন্ডপে প্রথম কয়েক দিন উলঙ্গ মহিলাদের আদলে মুর্তি বানান হয় । উলঙ্গ
মহিলা মুর্তি দেখার জন্য কিছু ছেলে দলভেদে জড়ো হয় । তারা অশ্লীল বিষয়ে
আলোচনা করে । আর মেয়েরা তাদের বয়ফ্রেন্ড নিয়ে যায় । তারাও অশ্লীল আচরণ করে ।
পুজার দিনগুলোতে উচ্চ শব্দে অশালীন গান বাজান হয় । পুজায় হিন্দু মেয়েরা
অশালীনভাবে সাজ গোজ করে উপস্হিত হয় । তাদের গায়ের থেকে বাজে গন্ধ বের হয় ।
আর ছেলেরা তাদের সাথে গাঁ ঘেষাঘেষি করে । মেয়েরা মাইন্ড করে না ।
এই ধরনের নাপাক ও অপবিত্র অনুষ্ঠানে মুসলিমদের যাওয়া উচিত নয় । যাদের এবিষয়ে কৌতুল আছে । তারা নেট হতে তথ্য সংগ্রহ করুন এবং পড়াশোনা করুন । কিন্তু অপবিত্র কাজ আর গুনাহের কাজ দেখতে গেলেই গুনাহ হবে ।
কারণ এব্যাপারে কুরআন হাদিসে নিষেধাজ্ঞা আছে ।
উমার ইবনে খাত্তাব (রাঃ) বলেন, “তোমরা মুশরিকদের উপাসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করোনা। কারন সেই সময় তাদের উপর আল্লাহর গযব নাযিল হতে থাকে।”[বায়হাক্ বী]
আল্লাহর বানী-
"তোমরা কি তাদের প্রতি বন্ধুত্বের প্রস্তাব করবে, অথচ সত্যের যা-কিছু তোমাদের কাছে এসেছে তাতে তারা অবিশ্বাস করেছে ,........." (সুরা মুমতাহিনা : ১)
“নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক বা অপবিত্র।” (সূরা-তাওবাহ, আয়াত : ২৮)।
তোমরা ভাল কাজ এবং আল্লাহভীতিমূলক কাজের মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য কর। পাপ এবং শত্রুতার মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না।"
[ সূরা মায়িদা : ২ ]
নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক উনার নিকট নিকৃষ্ট প্রানী হলো কাফের, যারা ঈমান আনবে না।"
[ সূরা আনফাল ৫৫ আয়াত ]
এই নিকৃষ্ট প্রানী কাফেরদের সাথে মুসলিমদের বন্ধুত্ব হতে পারে না । যে শিরিকের কাজে সাহায্য করে সে কি মুসলমান? নাকি মুশরিক ?
হিন্দুদের পুজায় সাহায্য করা , পুজায় যাওয়া মুশরিক হয়ে যাওয়ার লক্ষণ । কারন হাদীসে আছে, যে যার সাথে মিল রাখে সে তার অন্তর্ভুক্ত, !!!
আর মুশরিক সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক এর শরীক করে , আল্লাহ পাক তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম ।"
[ সূরা মায়িদা ৭২ ]
হিন্দুদের উলঙ্গ মুর্তি বানান দেখলে আর হিন্দু মেয়ের দিকে তাকালে যিনার শাস্তি ভোগ করতে হবে । কারণ :
** মুর্তিগুলোর সাথে ব্যভিচার সম্পৃত্ত । কারণ দুর্গা মুর্তি বানানোর জন্য বেশ্যার দরজার মাটি দরকার হয় ।
** মুর্তি ও হিন্দু মেয়ে দেখলে ছেলেদের যৌনতার উদ্রেক হয় ।
** মুর্তি ও হিন্দু মেয়ে দেখলে মুসলিম মেয়েদের বেআব্রু হওয়ার ইচ্ছা জাগে ।
** মুৃর্তি বানানোর স্হান ও মন্ডপে নারী পুরুষের অবাধ মেলা মেশা হয় ।
** পুজা মন্ডপের এলাকায় হিন্দু মেয়েরা বেআব্রুভাবে চলাফেরা করে । তারা পেট, পিঠ, ব্রা , নাভিমুল , বক্ষস্হল প্রদর্শন করে চলাফেরা করে ।
** পুজা মন্ডপের এলাকায় দিন রাত ২৪ ঘন্টা অশালীন গান বাজনা হয় । গানের তালে তালে পেট, পিঠ, ব্রা , নাভিমুল , বক্ষস্হল প্রদর্শন করা মেয়েরা নাচে । অনেক সময় তাদের ব্লাউজ পর্যন্ত খুলে যায় ।
** পুজা মন্ডপ এলাকা হতে বাজে গন্ধ বের হয় । হিন্দু মেয়েদের গা হতে রাসায়নিক পদার্থ সোহাগা আর সিধুরের গন্ধ আছে । এটা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ।
** বাংলাদেশের হিন্দুদের মাথাপিছু আয় 25000 টাকা । কিন্তু 1500 টাকা তারা শুধু দুর্গা পুজাতেই খরচ করে ।
আমরা মুসলিমরা কেন তাদের পুজায় যেয়ে অর্থ অপচয় করবো । এখানে গেলেই তো যাতায়াত ভাড়া খরচ হবে । আর বন্ধু নিয়ে টাকা নষ্ট করা হবে । আল্লাহ বলেছেন : খাও , পান কর অপচয় কর না । রাসুল সা. বলেছেন : অপচয়কারী শয়তানের ভাই । মসজিদে নামাজ পড়তে গেলে টাকা নষ্ট হয় না । আমাদের মসজিদে 5 বার নামাজ পড়তে যেতে হবে । আর অনেক এলাকায় মেয়েদের মসজিদে নামাজ পড়ার ব্যবস্হা আছে ।
কুরআানে বলা আছে : কাফিররা পরস্পর এক জাতি । ..... কাফিররা কখন মুসলিমদের বন্ধু হতে পারে না । ..... এসব কুরআনের কথা । অনেক সময় অনেক বিখ্যাত লোকরা ভুল করতে পারে । কিন্তু তাদের ভুলগুলো আমরা গ্রহণ করবো না । তাদের ভালগুলো আমরা গ্রহণ করবো ।
আল্লাহকে খুশি করার স্বার্থেই আমাদের সব কাজ করতে হবে । কারণ আল্লাহ শুধু আমাদের তার ইবাদত করার জন্য সৃষ্টি করেছেন । এজন্য আমাদের প্রতিটা কাজই ইবাদত । আর আল্লাহ প্রদত্ত বিধান অনুযায়ী সব কাজ করলেই আল্লাহর ইবাদত বলে গন্য হবে । অন্যথায় না । পুজায় যাওয়া আর হিন্দুদের সাথে বন্ধুত্ব করা হারাম । তবে হিন্দুদের ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে । তাই বলে পুজায় যেয়ে নয় ।
Talimuddin Foundation
এই ধরনের নাপাক ও অপবিত্র অনুষ্ঠানে মুসলিমদের যাওয়া উচিত নয় । যাদের এবিষয়ে কৌতুল আছে । তারা নেট হতে তথ্য সংগ্রহ করুন এবং পড়াশোনা করুন । কিন্তু অপবিত্র কাজ আর গুনাহের কাজ দেখতে গেলেই গুনাহ হবে ।
কারণ এব্যাপারে কুরআন হাদিসে নিষেধাজ্ঞা আছে ।
উমার ইবনে খাত্তাব (রাঃ) বলেন, “তোমরা মুশরিকদের উপাসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করোনা। কারন সেই সময় তাদের উপর আল্লাহর গযব নাযিল হতে থাকে।”[বায়হাক্
আল্লাহর বানী-
"তোমরা কি তাদের প্রতি বন্ধুত্বের প্রস্তাব করবে, অথচ সত্যের যা-কিছু তোমাদের কাছে এসেছে তাতে তারা অবিশ্বাস করেছে ,........." (সুরা মুমতাহিনা : ১)
“নিশ্চয়ই মুশরিকরা নাপাক বা অপবিত্র।” (সূরা-তাওবাহ, আয়াত : ২৮)।
তোমরা ভাল কাজ এবং আল্লাহভীতিমূলক কাজের মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য কর। পাপ এবং শত্রুতার মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না।"
[ সূরা মায়িদা : ২ ]
নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক উনার নিকট নিকৃষ্ট প্রানী হলো কাফের, যারা ঈমান আনবে না।"
[ সূরা আনফাল ৫৫ আয়াত ]
এই নিকৃষ্ট প্রানী কাফেরদের সাথে মুসলিমদের বন্ধুত্ব হতে পারে না । যে শিরিকের কাজে সাহায্য করে সে কি মুসলমান? নাকি মুশরিক ?
হিন্দুদের পুজায় সাহায্য করা , পুজায় যাওয়া মুশরিক হয়ে যাওয়ার লক্ষণ । কারন হাদীসে আছে, যে যার সাথে মিল রাখে সে তার অন্তর্ভুক্ত, !!!
আর মুশরিক সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন-
যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক এর শরীক করে , আল্লাহ পাক তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেন এবং তার বাসস্থান হবে জাহান্নাম ।"
[ সূরা মায়িদা ৭২ ]
হিন্দুদের উলঙ্গ মুর্তি বানান দেখলে আর হিন্দু মেয়ের দিকে তাকালে যিনার শাস্তি ভোগ করতে হবে । কারণ :
** মুর্তিগুলোর সাথে ব্যভিচার সম্পৃত্ত । কারণ দুর্গা মুর্তি বানানোর জন্য বেশ্যার দরজার মাটি দরকার হয় ।
** মুর্তি ও হিন্দু মেয়ে দেখলে ছেলেদের যৌনতার উদ্রেক হয় ।
** মুর্তি ও হিন্দু মেয়ে দেখলে মুসলিম মেয়েদের বেআব্রু হওয়ার ইচ্ছা জাগে ।
** মুৃর্তি বানানোর স্হান ও মন্ডপে নারী পুরুষের অবাধ মেলা মেশা হয় ।
** পুজা মন্ডপের এলাকায় হিন্দু মেয়েরা বেআব্রুভাবে চলাফেরা করে । তারা পেট, পিঠ, ব্রা , নাভিমুল , বক্ষস্হল প্রদর্শন করে চলাফেরা করে ।
** পুজা মন্ডপের এলাকায় দিন রাত ২৪ ঘন্টা অশালীন গান বাজনা হয় । গানের তালে তালে পেট, পিঠ, ব্রা , নাভিমুল , বক্ষস্হল প্রদর্শন করা মেয়েরা নাচে । অনেক সময় তাদের ব্লাউজ পর্যন্ত খুলে যায় ।
** পুজা মন্ডপ এলাকা হতে বাজে গন্ধ বের হয় । হিন্দু মেয়েদের গা হতে রাসায়নিক পদার্থ সোহাগা আর সিধুরের গন্ধ আছে । এটা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর ।
** বাংলাদেশের হিন্দুদের মাথাপিছু আয় 25000 টাকা । কিন্তু 1500 টাকা তারা শুধু দুর্গা পুজাতেই খরচ করে ।
আমরা মুসলিমরা কেন তাদের পুজায় যেয়ে অর্থ অপচয় করবো । এখানে গেলেই তো যাতায়াত ভাড়া খরচ হবে । আর বন্ধু নিয়ে টাকা নষ্ট করা হবে । আল্লাহ বলেছেন : খাও , পান কর অপচয় কর না । রাসুল সা. বলেছেন : অপচয়কারী শয়তানের ভাই । মসজিদে নামাজ পড়তে গেলে টাকা নষ্ট হয় না । আমাদের মসজিদে 5 বার নামাজ পড়তে যেতে হবে । আর অনেক এলাকায় মেয়েদের মসজিদে নামাজ পড়ার ব্যবস্হা আছে ।
কুরআানে বলা আছে : কাফিররা পরস্পর এক জাতি । ..... কাফিররা কখন মুসলিমদের বন্ধু হতে পারে না । ..... এসব কুরআনের কথা । অনেক সময় অনেক বিখ্যাত লোকরা ভুল করতে পারে । কিন্তু তাদের ভুলগুলো আমরা গ্রহণ করবো না । তাদের ভালগুলো আমরা গ্রহণ করবো ।
আল্লাহকে খুশি করার স্বার্থেই আমাদের সব কাজ করতে হবে । কারণ আল্লাহ শুধু আমাদের তার ইবাদত করার জন্য সৃষ্টি করেছেন । এজন্য আমাদের প্রতিটা কাজই ইবাদত । আর আল্লাহ প্রদত্ত বিধান অনুযায়ী সব কাজ করলেই আল্লাহর ইবাদত বলে গন্য হবে । অন্যথায় না । পুজায় যাওয়া আর হিন্দুদের সাথে বন্ধুত্ব করা হারাম । তবে হিন্দুদের ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে । তাই বলে পুজায় যেয়ে নয় ।
Talimuddin Foundation
ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের চ্যানেলটি
0 comments: