Sunday, October 20, 2024

ছেলে সন্তানদের ইসলামিক নাম

ছেলে সন্তানদের ইসলামিক নাম

ছেলে শিশুদের প্রায় ৫০০ সুন্দর অর্থ সহ নাম:


নামঃ উসামা

আরবীঃ أسامة

ইংরেজীঃ Usama

অর্থঃ সিংহ


নামঃ লাবীব

আরবীঃ لبيب

ইংরেজীঃ Labib

অর্থঃ বুদ্ধিমান


নামঃ রাযীন

আরবীঃ رزين

ইংরেজীঃ Rajen

অর্থঃ গাম্ভীর্যশীল


নামঃ রাইয়্যান

আরবীঃ ريَّان

ইংরেজীঃ Raian

অর্থঃ জান্নাতের দরজা বিশেষ


নামঃ মামদুহ

আরবীঃ مَمْدُوْح

ইংরেজীঃ Mamduh

অর্থঃ প্রশংসিত


নামঃ নাবহান

আরবীঃ نَبْهَان

ইংরেজীঃ Labhan

অর্থঃ খ্যাতিমান


নামঃ নাবীল

আরবীঃ نَبِيْل

ইংরেজীঃ Nabil

অর্থঃ শ্রেষ্ঠ


নামঃ নাদীম

আরবীঃ نَدِيْم

ইংরেজীঃ Nadim

অর্থঃ অন্তরঙ্গ বন্ধু


নামঃ মাকহুল

আরবীঃ مكحول

ইংরেজীঃ Maqhul

অর্থঃ সুরমাচোখ


নামঃ মাইমূন

আরবীঃ مَيْمُوْن

ইংরেজীঃ Maimun

অর্থঃ সৌভাগ্যবান


নামঃ তামীম

আরবীঃ تَمِيْم

ইংরেজীঃ Tamim

অর্থঃ দৈহিক ও চারিত্রিকভাবে পরিপূর্ণ


নামঃ হুসাম

আরবীঃ حُسَام

ইংরেজীঃ Husham

অর্থঃ ধারালো তরবারি


নামঃ হাম্মাদ

আরবীঃ حَمَّادٌ

ইংরেজীঃ Hummad

অর্থঃ অধিক প্রশংসাকারী


নামঃ হামদান

আরবীঃ حَمْدَانُ

ইংরেজীঃ Humdan

অর্থঃ প্রশংসাকারী


নামঃ সাফওয়ান

আরবীঃ صَفْوَانُ

ইংরেজীঃ Safwan

অর্থঃ স্বচ্ছ শিলা


নামঃ গানেম

আরবীঃ غَانِمٌ

ইংরেজীঃ Gahnem

অর্থঃ গাজী, বিজয়ী


নামঃ খাত্তাব

আরবীঃ خَطَّابٌ

ইংরেজীঃ Khattab

অর্থঃ সুবক্তা


নামঃ সাবেত

আরবীঃ ثَابِتٌ

ইংরেজীঃ Sabet

অর্থঃ অবিচল


নামঃ জারীর

আরবীঃ جَرِيْرٌ

ইংরেজীঃ Jarir

অর্থঃ রশি


নামঃ খালাফ

আরবীঃ خَلَفٌ

ইংরেজীঃ Khalaf

অর্থঃ বংশধর


নামঃ জুনাদা

আরবীঃ جُنَادَةُ

ইংরেজীঃ Junada

অর্থঃ সাহায্যকারী


নামঃ ইয়াদ

আরবীঃ إِيَادٌ

ইংরেজীঃ Yead

অর্থঃ শক্তিমান


নামঃ ইয়াস

আরবীঃ إِيَاسٌ

ইংরেজীঃ Yeas

অর্থঃ দান


নামঃ যুবাইর

আরবীঃ زُبَيْرٌ

ইংরেজীঃ Jubair

অর্থঃ বুদ্ধিমান


নামঃ শাকের

আরবীঃ شَاكِرٌ

ইংরেজীঃ Shaker

অর্থঃ কৃতজ্ঞ


নামঃ কুদামা

আরবীঃ قُدَامَةُ

ইংরেজীঃ Qudama

অর্থঃ অগ্রণী


নামঃ সুহাইব

আরবীঃ صُهَيْبٌ

ইংরেজীঃ Suhaib

অর্থঃ যার চুল কিছুটা লালচে


নামঃ হামদান

ইংরেজীঃ Humdan

অর্থঃ প্রশংসাকারী


নামঃ ইদ্রীস

ইংরেজীঃ Idris

অর্থঃ শিক্ষায় ব্যস্ত ব্যক্তি


নামঃ আরিফ

ইংরেজীঃ Arif

অর্থঃ অধিক উজ্জ্বল


নামঃ আজহার

ইংরেজীঃ Azhar

অর্থঃ অতিউজ্জ্বল


নামঃ ইকবাল

ইংরেজীঃ Iqbal

অর্থঃ উন্নতি


নামঃ আকরাম

ইংরেজীঃ Akram

অর্থঃ অতিদানশীল


নামঃ আলতাফ

ইংরেজীঃ Altaf

অর্থঃ দয়ালু


নামঃ আমানাত

ইংরেজীঃ Amanat

অর্থঃ গচ্ছিত ধন


নামঃ ফয়েজ

ইংরেজীঃ Foyez

অর্থঃ সম্পদ


নামঃ ফারিজ

ইংরেজীঃ Farij

অর্থঃ নায়ক


নামঃ ফাহিম

ইংরেজীঃ Fahim

অর্থঃ বুদ্ধিমান


নামঃ ফাহিম

ইংরেজীঃ Fahim

অর্থঃ বিচারক


নামঃ ফজর

ইংরেজীঃ Fojor

অর্থঃ আরম্ভ, শুরু


নামঃ ফরহাদ

ইংরেজীঃ Firhad

অর্থঃ জ্ঞানী


নামঃ ফরিদ

ইংরেজীঃ Forid

অর্থঃ অতুলনীয়, অসাধারণ


নামঃ ফরমান

ইংরেজীঃ Forman

অর্থঃ আদেশকারী


নামঃ শাকিব

ইংরেজীঃ Sakil

অর্থঃ উজ্জ্বল, দ্বীপ্ত


নামঃ শাকিল

ইংরেজীঃ Sakil

অর্থঃ সুপুরুষ


নামঃ জারিফ

ইংরেজীঃ Jarif

অর্থঃ বুদ্ধিমান


নামঃ আহসান

ইংরেজীঃ Ahsan

অর্থঃ উৎকৃষ্টতম


নামঃ বোরহান

ইংরেজীঃ Borhan

অর্থঃ প্রমাণ


নামঃ গালিব

ইংরেজীঃ Galib

অর্থঃ বিজয়ী


নামঃ হালিম

ইংরেজীঃ Halim

অর্থঃ ভদ্র


নামঃ জালাল

ইংরেজীঃ Jalal

অর্থঃ মহিমা


নামঃ নাঈম

ইংরেজীঃ Nayem

অর্থঃ স্বাচ্ছন্দ্য


নামঃ এনায়েত

ইংরেজীঃ Anaet

অর্থঃ অনুগ্রহ


নামঃ এরফান

ইংরেজীঃ Erfan

অর্থঃ প্রজ্ঞা


নামঃ ওয়াকার

ইংরেজীঃ Wakar

অর্থঃ সম্মান


নামঃ ওয়ালীদ

ইংরেজীঃ Walid

অর্থঃ শিশু


নামঃ কাদের

ইংরেজীঃ Kader

অর্থঃ সক্ষম


নামঃ সাকীব

ইংরেজীঃ Sakib

অর্থঃ উজ্জল


নামঃ তাসলীম

ইংরেজীঃ Taslim

অর্থঃ অভিবাদন


নামঃ তারিক

ইংরেজীঃ Tariq

অর্থঃ নক্ষত্রের নাম


নামঃ তানভীর

ইংরেজীঃ Tanvir

অর্থঃ আলোকিত


নামঃ জাহীদ

ইংরেজীঃ Zahid

অর্থঃ সন্ন্যাসী


নামঃ আজমাল

ইংরেজীঃ Azmal

অর্থঃ অতি সুন্দর


নামঃ আদম

ইংরেজীঃ Adom

অর্থঃ মাটির সৃষ্টি


নামঃ আসাদ

ইংরেজীঃ Asad

অর্থঃ সিংহ


নামঃ আলতাফ

ইংরেজীঃ Altaf

অর্থঃ দয়ালু


নামঃ আমান

ইংরেজীঃ Aman

অর্থঃ নিরাপদ


নামঃ আমির

ইংরেজীঃ Amir

অর্থঃ নেতা


নামঃ আনিস

ইংরেজীঃ Anis

অর্থঃ আনন্দিত


নামঃ মাহমুদ

ইংরেজীঃ Mahmud

অর্থঃ প্রশংসিত


নামঃ হোসাইন

ইংরেজীঃ Hossain

অর্থঃ অতি সুন্দর


নামঃ রহমান

ইংরেজীঃ Rahman

অর্থঃ রহমত


নামঃ শামীম

ইংরেজীঃ Samim

অর্থঃ সুগন্ধি, সৌরভ


নামঃ ইমরান

ইংরেজীঃ Imran

অর্থঃ আবাদি জায়গা


নামঃ সৈয়দ

ইংরেজীঃ Soiad

অর্থঃ নেতা, সর্দার


নামঃ আবাদ

ইংরেজীঃ Abad

অর্থঃ অনন্ত কাল


নামঃ আব্বাস

ইংরেজীঃ Abbas

অর্থঃ সিংহ


নামঃ আবদুল্লাহ

ইংরেজীঃ Abdallah

অর্থঃ আল্লাহর দাস


নামঃ আবেদ

ইংরেজীঃ Abed

অর্থঃ উপাসক


নামঃ আবীদ

ইংরেজীঃ Abid

অর্থঃ গোলাম


নামঃ আবির

ইংরেজীঃ Abir

অর্থঃ রঙ


নামঃ আবরার

ইংরেজীঃ Abrar

অর্থঃ ন্যায়বান, গুণাবলী


নামঃ তাযিন

ইংরেজীঃ Tajen

অর্থঃ সুন্দর


নামঃ আফিফ

ইংরেজীঃ Alif

অর্থঃ পবিত্র


নামঃ আমিম

ইংরেজীঃ Admim

অর্থঃ ব্যাপক / পরিচিত


নামঃ আন্দালিব

ইংরেজীঃ Andalib

অর্থঃ বুলবুল


নামঃ আলওয়ান

ইংরেজীঃ Alwan

অর্থঃ উন্নত


নামঃ ইমাদ

ইংরেজীঃ Imad

অর্থঃ খুঁটি


নামঃ আওয়াদ

ইংরেজীঃ Awoad

অর্থঃ ভাগ্য


নামঃ শাদমান

ইংরেজীঃ Sadman

অর্থঃ হাসিখুশী


নামঃ রায়হান

ইংরেজীঃ Raihan

অর্থঃ জান্নাতের ফুল


নামঃ আজওয়াদ

ইংরেজীঃ Azwad

অর্থঃ অতিউত্তম


নামঃ আহরার

ইংরেজীঃ Airar

অর্থঃ স্বাধীন


নামঃ ইমতিয়াজ

ইংরেজীঃ Emtiaz

অর্থঃ পরিচিতি


নামঃ সাকীফ

ইংরেজীঃ Sakif

অর্থঃ সুসভ্য


নামঃ জওয়াদ

ইংরেজীঃ Jawad

অর্থঃ দানশীল/ দাতা


নামঃ খফীফ

ইংরেজীঃ Kafif

অর্থঃ হালকা


নামঃ দাইয়ান

ইংরেজীঃ Daian

অর্থঃ বিচারক


নামঃ যাকী

ইংরেজীঃ Jaki

অর্থঃ মেধাবি


নামঃ রাহাত

ইংরেজীঃ Rahat

অর্থঃ সুখ


নামঃ রাফাত

ইংরেজীঃ Rafat

অর্থঃ অনুগ্রহ


নামঃ সামিহ

ইংরেজীঃ Samih

অর্থঃ ক্ষমাকারী


নামঃ সালিক

ইংরেজীঃ Salik

অর্থঃ সাধক


নামঃ সাবাহ

ইংরেজীঃ Sabah

অর্থঃ সকাল


নামঃ সফওয়াত

ইংরেজীঃ Sofwat

অর্থঃ খাঁটি/ মহান


নামঃ তাউস

ইংরেজীঃ Taus

অর্থঃ ময়ুর


নামঃ ফুয়াদ

ইংরেজীঃ Fuad

অর্থঃ অন্তর


নামঃ ফাইয়ায

ইংরেজীঃ Fahiaz

অর্থঃ অনুগ্রহকারি


নামঃ কাসসাম

ইংরেজীঃ kassam

অর্থঃ বন্টনকারী


নামঃ কাওকাব

ইংরেজীঃ Kawab

অর্থঃ নক্ষত্র


নামঃ মুরতাহ

ইংরেজীঃ Murtaha

অর্থঃ সুখী/ আরাম আয়েশী


নামঃ আখতার

ইংরেজীঃ Akhter

অর্থঃ তারকা


নামঃ ওয়াদুদ

ইংরেজীঃ Wadud

অর্থঃ বন্ধু


নামঃ জামাল

ইংরেজীঃ Jamal

অর্থঃ সুন্দর


নামঃ হামিদ

ইংরেজীঃ Hamid

অর্থঃ প্রসংশাকারী


নামঃ খালেদ

ইংরেজীঃ Khaled

অর্থঃ চিরস্হায়ী


নামঃ শাহেদ

ইংরেজীঃ Sahed

অর্থঃ সাক্ষীদাতা


নামঃ মামুন

ইংরেজীঃ Mamun

অর্থঃ নিরাপদ


নামঃ শামীম

ইংরেজীঃ Samim

অর্থঃ চরিত্রবান


নামঃ ওয়াহাব

ইংরেজীঃ Wahab

অর্থঃ সম্পদ


নামঃ আরশাদ

ইংরেজীঃ Arshad

অর্থঃ সৎপথের অনুসারী


নামঃ আযহার

ইংরেজীঃ Ahzab

অর্থঃ সুস্পষ্ট


নামঃ এনামুল

ইংরেজীঃ Enamul

অর্থঃ পুরষ্কার


নামঃ আয়মান

ইংরেজীঃ Ayman

অর্থঃ অত্যন্ত শুভ


নামঃ আনাস

ইংরেজীঃ Anas

অর্থঃ অনুরাগ


নামঃ মাহতাব

ইংরেজীঃ Mahtab

অর্থঃ চাঁদ


নামঃ মুস্তাফিজুর

ইংরেজীঃ Mustafiz

অর্থঃ উপকৃত


নামঃ সাইফুল

ইংরেজীঃ saiful

অর্থঃ তরবারি


নামঃ ফয়সাল

ইংরেজীঃ Faysal

অর্থঃ বিচারক


নামঃ জামাল

ইংরেজীঃ Jamal

অর্থঃ সুন্দর


নামঃ ইয়াসীর

ইংরেজীঃ Yasir

অর্থঃ ধনী


নামঃ নাফিস

ইংরেজীঃ Nafis

অর্থঃ উত্তম


নামঃ নাঈম

ইংরেজীঃ Nayem

অর্থঃ স্বাচ্ছন্দ্য


নামঃ রফিক

ইংরেজীঃ Rafiq

অর্থঃ বন্ধু


নামঃ এনায়েত

ইংরেজীঃ Emaet

অর্থঃ অনুগ্রহ


নামঃ এরফান

ইংরেজীঃ Arfan

অর্থঃ প্রজ্ঞা, মেধা


নামঃ ওয়ালীদ

ইংরেজীঃ Walid

অর্থঃ শিশু


নামঃ তাফাজ্জল

ইংরেজীঃ Tofazzal

অর্থঃ দয়াদ্রতা, বদান্যতা


নামঃ তাকি

ইংরেজীঃ Taki

অর্থঃ আল্লাহ ভীরু, সংযমী,


নামঃ তামজিদ

ইংরেজীঃ Tamzeed

অর্থঃ প্রশংসা,


নামঃ তানজিল

ইংরেজীঃ Tanjel

অর্থঃ অবতীর্ণ করা


নামঃ নিয়ায

ইংরেজীঃ Niyz

অর্থঃ প্রার্থনা


নামঃ নাঈম

ইংরেজীঃ Nayem

অর্থঃ স্বাচ্ছন্দ্য


নামঃ আহসান

ইংরেজীঃ Ahsan

অর্থঃ উৎকৃষ্টতম


নামঃ আহনাফ

ইংরেজীঃ Ahnaf

অর্থঃ ধার্মিক


নামঃ বাসিত

ইংরেজীঃ Basit

অর্থঃ স্বচ্ছলতা দানকারী


নামঃ গিয়াস

ইংরেজীঃ Gias

অর্থঃ সাহায্য


নামঃ জিয়া

ইংরেজীঃ Zia

অর্থঃ আলো


নামঃ জামীল

ইংরেজীঃ Jamil

অর্থঃ সুন্দর


নামঃ জহির

ইংরেজীঃ Zohir

অর্থঃ বিজয়ী, সাহাজ্যকারী


নামঃ যায়েদ

ইংরেজীঃ Jayed

অর্থঃ অধিক


নামঃ তামিম

ইংরেজীঃ Tamim

অর্থঃ ব্যাপক করা


নামঃ তোফায়েল

ইংরেজীঃ Tofael

অর্থঃ হস্তক্ষেপ


নামঃ কাসিম

ইংরেজীঃ Kashem

অর্থঃ বণ্টনকারী


নামঃ আমিন

ইংরেজীঃ Amin

অর্থঃ বিশ্বস্ত


নামঃ মুমিন

ইংরেজীঃ Momin

অর্থঃ বিশ্বাসী


নামঃ তাহের

ইংরেজীঃ Taher

অর্থঃ পবিত্র


নামঃ আলিম

ইংরেজীঃ Alim

অর্থঃ জ্ঞানী


নামঃ রাহীম

ইংরেজীঃ Rahim

অর্থঃ দয়ালু


নামঃ সালাহ

ইংরেজীঃ Salah

অর্থঃ সৎ


নামঃ সাদিক

ইংরেজীঃ Sadik

অর্থঃ সত্যবান


নামঃ শাকীল

ইংরেজীঃ Sakil

অর্থঃ সুপুরুষ


নামঃ শফিক

ইংরেজীঃ Sofiq

অর্থঃ দয়ালু


নামঃ সালাম

ইংরেজীঃ Salam

অর্থঃ নিরাপত্তা


নামঃ সালেহ

ইংরেজীঃ Saleh

অর্থঃ সৎ


নামঃ সাকিব

ইংরেজীঃ Sakib

অর্থঃ উজ্জ্বল, দীপ্ত


নামঃ তাসলিম

ইংরেজীঃ Taslim

অর্থঃ অভিবাদন


নামঃ তাহমীদ

ইংরেজীঃ Tahmid

অর্থঃ সর্বক্ষণ আল্লাহর প্রসংশাকারী


নামঃ ওয়াহীদ

ইংরেজীঃ Wahid

অর্থঃ অদ্বিতীয়

নামঃ ইয়াসার

ইংরেজীঃ Easir

অর্থঃ সম্পদ

নামঃ ইয়াকীন

ইংরেজীঃ Eakin

অর্থঃ বিশ্বাস

নামঃ জাহীদ

ইংরেজীঃ Jahid

অর্থঃ সন্নাসী

নামঃ জারীফ

ইংরেজীঃ Jarif

অর্থঃ বুদ্ধিমান

নামঃ হান্নান

ইংরেজীঃ Hannan

অর্থঃ অতি দয়ালু

নামঃ হামযাহ

ইংরেজীঃ Hamjah

অর্থঃ তীক্ষন বুদ্ধিমান

নামঃ হুযাইফা

ইংরেজীঃ Hujaifa

অর্থঃ একজন সাহাবীর নাম

নামঃ ইবাতিদ

ইংরেজীঃ Ebatid

অর্থঃ কোন কাজ আরম্ভ করা

নামঃ ইবাতিসাম

ইংরেজীঃ Ebatisam

অর্থঃ মুচকি হাসি দেওয়া

নামঃ ইনকিয়াদ

ইংরেজীঃ Enkiad

অর্থঃ বাধ্যতা

নামঃ আবসার

ইংরেজীঃ Absar

অর্থঃ দুষ্টি

নামঃ ইব্রাহীম

ইংরেজীঃ Ibrahim

অর্থঃ একজন নবীর নাম

নামঃ ইত্তেহাদ

ইংরেজীঃ Ittahad

অর্থঃ মিত্রতা

নামঃ ইত্তেফাক

ইংরেজীঃ Ittefaq

অর্থঃ একতা, মিলন

নামঃ ইবালাগ

ইংরেজীঃ Ibalag

অর্থঃ পোঁছানো

নামঃ ইত্তেসাফ

ইংরেজীঃ Ittesaff

অর্থঃ প্রশংসা

নামঃ ইতকান

ইংরেজীঃ Eitkan

অর্থঃ বিশ্বাস

নামঃ ইত্তেসাম

ইংরেজীঃ Ettesam

অর্থঃ অংকন করা

নামঃ ইছবাত

ইংরেজীঃ Isbat

অর্থঃ প্রমাণ করা

নামঃ আসার

ইংরেজীঃ Asar

অর্থঃ চিহ্ন

নামঃ আসীর

ইংরেজীঃ Ashir

অর্থঃ সম্মানিত

নামঃ ইজতিনাব

ইংরেজীঃ Eztinab

অর্থঃ এড়িয়ে চলা

নামঃ ইজাব

ইংরেজীঃ Ejab

অর্থঃ কবুল করা

নামঃ ইহতিসাব

ইংরেজীঃ Ehatisab

অর্থঃ হিসাব করা

নামঃ ইহতেশাম

ইংরেজীঃ Ehtesam

অর্থঃ জাঁকজমক

নামঃ ইহরাম

ইংরেজীঃ Eahram

অর্থঃ দৃঢ় সংকল্প

নামঃ ইহসান

ইংরেজীঃ Ehesan

অর্থঃ উপকার করা

নামঃ ইহসাস

ইংরেজীঃ Ehesas

অর্থঃ অনুভূতি

নামঃ ইহফাজ

ইংরেজীঃ Ehefaz

অর্থঃ মুখস্থ করা, রক্ষা করা

নামঃ আহকাম

ইংরেজীঃ Ahkam

অর্থঃ অত্যন্ত শক্তিশালী

নামঃ আহমাদ

ইংরেজীঃ Ahamad

অর্থঃ অতি প্রসংশাকারী

নামঃ আহমার

ইংরেজীঃ Ahamar

অর্থঃ অধক লাল

নামঃ আখতাব

ইংরেজীঃ Akhteb

অর্থঃ বক্তৃতা দানে বিশারদ

নামঃ আখফাশ

ইংরেজীঃ Akhfas

অর্থঃ এক বিজ্ঞ ব্যক্তি

নামঃ ইখলাছ

ইংরেজীঃ Ekhlas

অর্থঃ নিষ্ঠা

নামঃ আখলাক

ইংরেজীঃ Akhlak

অর্থঃ চারিত্রিক গুণাবলী

নামঃ আদীব

ইংরেজীঃ Adib

অর্থঃ সাহিত্যিক

নামঃ ইদরাক

ইংরেজীঃ Ederak

অর্থঃ বুদ্ধি দৃষ্টি

নামঃ আদহাম

ইংরেজীঃ Adham

অর্থঃ এক বুজুর্গ ব্যক্তির নাম

নামঃ ইরসাল

ইংরেজীঃ Irsal

অর্থঃ প্রেরণ করা

নামঃ ইরতিসাম

ইংরেজীঃ Irtisum

অর্থঃ চিহ্ন

নামঃ ইরশাদ

ইংরেজীঃ Irsad

অর্থঃ পথপ্রদর্শন করা

নামঃ আরকাম

ইংরেজীঃ Arkam

অর্থঃ অধিক লেখক

নামঃ আস-আদ

ইংরেজীঃ As-ad

অর্থঃ অতি সৌভাগ্যবান

নামঃ ইসরার

ইংরেজীঃ Israr

অর্থঃ রহস্য, গোপন কথা

নামঃ উসাইদ

ইংরেজীঃ Usaid

অর্থঃ সিংহ শাবক

নামঃ আসরার

ইংরেজীঃ Asrar

অর্থঃ রহস্যাবলী

নামঃ ইসরাইল

ইংরেজীঃ Israil

অর্থঃ আল্লাহর বান্দা

নামঃ ইসহাক

ইংরেজীঃ Ishaq

অর্থঃ নবীর নাম

নামঃ ইজাজ

ইংরেজীঃ Ejaj

অর্থঃ অলৌকিক

নামঃ আরাফ

ইংরেজীঃ Araf

অর্থঃ চেনার স্থান

নামঃ ইয়ানাত

ইংরেজীঃ Eyanat

অর্থঃ সহযোগিতা করা

নামঃ এ’যায

ইংরেজীঃ Ezaz

অর্থঃ মান মর্যাদা

নামঃ আশা

ইংরেজীঃ A'Sha

অর্থঃ সুখী জীবন

নামঃ আজম

ইংরেজীঃ Azam

অর্থঃ শ্রেষ্ঠতম

নামঃ ইফাজ

ইংরেজীঃ Efaz

অর্থঃ উপকরণ করা

নামঃ ইফতিখার

ইংরেজীঃ Eftekhar

অর্থঃ গর্ব

নামঃ আফসাহ

ইংরেজীঃ Afsah

অর্থঃ মিষ্টিভাষী

নামঃ আফজাল

ইংরেজীঃ Afzal

অর্থঃ অতি উত্তম

নামঃ ইকরাম

ইংরেজীঃ Ikram

অর্থঃ সম্মান

নামঃ আকমাল

ইংরেজীঃ Akmal

অর্থঃ পরিপূর্ণ

নামঃ আকবার

ইংরেজীঃ Akber

অর্থঃ অতি শ্রেষ্ঠ

নামঃ ইলিয়াস

ইংরেজীঃ Ilias

অর্থঃ একজন নবীর নাম

নামঃ ইমারত

ইংরেজীঃ Emarat

অর্থঃ ধনী হওয়া

নামঃ ইমাম

ইংরেজীঃ Imam

অর্থঃ ধর্মীয় নেতা

নামঃ এমদাদ

ইংরেজীঃ Emdad

অর্থঃ সাহায্য করা

নামঃ আমির

ইংরেজীঃ Amir

অর্থঃ নেতা

নামঃ আনসার

ইংরেজীঃ Anser

অর্থঃ সাহায্যকারী

নামঃ ইনাম

ইংরেজীঃ Enam

অর্থঃ পুরস্কার

নামঃ আনওয়ার

ইংরেজীঃ Anower

অর্থঃ জ্যাতির্মালা

নামঃ আনীস

ইংরেজীঃ Anise

অর্থঃ বন্ধু

নামঃ আউয়াল

ইংরেজীঃ Awwal

অর্থঃ প্রথম

নামঃ উয়ায়েস করণী

ইংরেজীঃ Wais Qarni

অর্থঃ আল্লাহর অলীর নাম

নামঃ আইউব

ইংরেজীঃ Ayyub

অর্থঃ একজন নবীর নাম

নামঃ আবসার

ইংরেজীঃ Absar

অর্থঃ দৃষ্টি

নামঃ আলমগীর

ইংরেজীঃ Alomgir

অর্থঃ বিশ্বজয়ী

নামঃ আলিম

ইংরেজীঃ Alim

অর্থঃ বিদ্যান

নামঃ আকীল

ইংরেজীঃ Akil

অর্থঃ বিচক্ষণ, জ্ঞানী

নামঃ আতীক

ইংরেজীঃ Atiq

অর্থঃ সম্মানিত

নামঃ আজিজ

ইংরেজীঃ Aziz

অর্থঃ ক্ষমতাবান

নামঃ বাকী

ইংরেজীঃ Baki

অর্থঃ চিরস্থায়ী

নামঃ বরকত

ইংরেজীঃ Borkat

অর্থঃ সৌভাগ্য

নামঃ বাশীর

ইংরেজীঃ Bashir

অর্থঃ সুসংবাদ বহনকারী

নামঃ বাসিত

ইংরেজীঃ Bashit

অর্থঃ স্বচ্ছলতা দানকারী

নামঃ ফযলু

ইংরেজীঃ Fozlu

অর্থঃ আনুগ্রহ

নামঃ বাতেন

ইংরেজীঃ Baten

অর্থঃ প্রচ্ছন্দ

নামঃ দেলওয়ার

ইংরেজীঃ Delower

অর্থঃ সাহসী

নামঃ দীদার

ইংরেজীঃ Dider

অর্থঃ সাক্ষাৎ

নামঃ দিলদার

ইংরেজীঃ Dilder

অর্থঃ হৃদয়বান

নামঃ দিওয়ান

ইংরেজীঃ Diwone

অর্থঃ প্রধান

নামঃ ফাহাদ

ইংরেজীঃ Fahad

অর্থঃ সিংহ

নামঃ ফাহীম

ইংরেজীঃ Fahim

অর্থঃ পন্ডিত, বুদ্ধিমান

নামঃ ফয়েজ

ইংরেজীঃ Foyez

অর্থঃ সম্পদ

নামঃ ফারহান

ইংরেজীঃ Farhan

অর্থঃ প্রফুল্ল

নামঃ গাফফার

ইংরেজীঃ Gaffer

অর্থঃ অতি ক্ষমাশীল

নামঃ গফুর

ইংরেজীঃ Gofur

অর্থঃ মহাদয়ালু

নামঃ গওহার

ইংরেজীঃ Gohor

অর্থঃ মুক্ত

নামঃ গোফরান

ইংরেজীঃ Gofran

অর্থঃ ক্ষমা

নামঃ হানিফ

ইংরেজীঃ Hanif

অর্থঃ ধার্মিক

নামঃ হিশাম

ইংরেজীঃ Hisam

অর্থঃ বদান্যতা

নামঃ জলীল

ইংরেজীঃ Jolil

অর্থঃ মহান

নামঃ জামীল

ইংরেজীঃ Jamil

অর্থঃ সুন্দর

নামঃ জাফর

ইংরেজীঃ Jafor

অর্থঃ বড় নদী

নামঃ কিবরিয়া

ইংরেজীঃ Kibria

অর্থঃ মাহাত্মা

নামঃ কাশশাব

ইংরেজীঃ Kassab

অর্থঃ আবিস্কার

নামঃ কালাম

ইংরেজীঃ Kalam

অর্থঃ বাণী

নামঃ খলীল

ইংরেজীঃ Kholil

অর্থঃ বন্ধু

নামঃ লিয়াকত

ইংরেজীঃ Liakot

অর্থঃ মেধা, যোগ্যতা

নামঃ লোকমান

ইংরেজীঃ Lokman

অর্থঃ জ্ঞানী

নামঃ মাহতাব

ইংরেজীঃ Mahtab

অর্থঃ চাঁদ

নামঃ মাসুম

ইংরেজীঃ Masum

অর্থঃ নিষ্পাপ

নামঃ ইসফার

ইংরেজীঃ Esfar

অর্থঃ আলোকিত হওয়া

নামঃ ইসলাম

ইংরেজীঃ Islam

অর্থঃ আত্মসমর্পণ

নামঃ আসলাম

ইংরেজীঃ Aslam

অর্থঃ নিরাপদ

নামঃ ইস্রাফীল

ইংরেজীঃ Israfil

অর্থঃ একজন ফেরেস্তার নাম

নামঃ ইসমাঈল

ইংরেজীঃ Ismail

অর্থঃ একজন নবীর নাম

নামঃ ইশায়াত

ইংরেজীঃ Ishaat

অর্থঃ প্রকাশ করা

নামঃ ইশতিয়াক

ইংরেজীঃ Istiaq

অর্থঃ আগ্রহ

নামঃ আশরাফ

ইংরেজীঃ Asraf

অর্থঃ অধিক সম্মান

নামঃ আশফাক

ইংরেজীঃ Ashfaq

অর্থঃ অধিক স্নেহশীল

নামঃ আসগর

ইংরেজীঃ Asghar

অর্থঃ ক্ষুদ্রতম

নামঃ ইসলাহ

ইংরেজীঃ Islah

অর্থঃ সংস্কার

নামঃ ইসমায়ী

ইংরেজীঃ Ismayee

অর্থঃ শ্রবণ করা

নামঃ আসিল

ইংরেজীঃ Asil

অর্থঃ উত্তম

নামঃ ইসাবাহ

ইংরেজীঃ Esabah

অর্থঃ সঠিক

নামঃ আতহার

ইংরেজীঃ Athar

অর্থঃ অতি পবিত্র

নামঃ আতওয়ার

ইংরেজীঃ Atwar

অর্থঃ চাল-চলন

নামঃ আতওয়াব

ইংরেজীঃ Atwab

অর্থঃ সুবাস

নামঃ আজরফ

ইংরেজীঃ Ajraf

অর্থঃ সুচতুর

নামঃ আজফার

ইংরেজীঃ Ajfar

অর্থঃ বিজয়

নামঃ মাসুম

ইংরেজীঃ Masum

অর্থঃ সৌভাগ্যবান

নামঃ মুরাদ

ইংরেজীঃ Murad

অর্থঃ আকাংক্ষা

নামঃ মাহফ্রুজ

ইংরেজীঃ Mahfuj

অর্থঃ সুরক্ষিত

নামঃ মুবাশশির

ইংরেজীঃ Mubassir

অর্থঃ সুসংবাদ আনয়নকারী

নামঃ মুবারক

ইংরেজীঃ Mubarok

অর্থঃ শুভ

নামঃ মুজাহিদ

ইংরেজীঃ Mujahid

অর্থঃ ধর্মযোদ্ধা

নামঃ মুজতবা

ইংরেজীঃ Mujtaba

অর্থঃ মনোনীত

নামঃ মাহবুব

ইংরেজীঃ Mahbub

অর্থঃ উপকারী

নামঃ মোরশেদ

ইংরেজীঃ Morshed

অর্থঃ পথ প্রদর্শক

নামঃ মুস্তাফিজ

ইংরেজীঃ Mustafiz

অর্থঃ উপকৃত

নামঃ মুশতাক

ইংরেজীঃ Mustaq

অর্থঃ আগ্রহী

নামঃ মূঈন

ইংরেজীঃ Muin

অর্থঃ সাহায্যকারী

নামঃ মুনেম

ইংরেজীঃ Munem

অর্থঃ দয়ালু

নামঃ মুনীব

ইংরেজীঃ Munib

অর্থঃ দিপ্তীমান

নামঃ মামুন

ইংরেজীঃ Mamun

অর্থঃ সুরক্ষিত

নামঃ মাযীদ

ইংরেজীঃ Mazid

অর্থঃ সুবিধা

নামঃ নকীব

ইংরেজীঃ Nakib

অর্থঃ নেতা

নামঃ নাসির

ইংরেজীঃ Nasir

অর্থঃ সাহায্যকারী

নামঃ নায়ীব

ইংরেজীঃ Nayb

অর্থঃ প্রতিনিধি

নামঃ নেসার

ইংরেজীঃ Nesar

অর্থঃ উৎসর্গ

নামঃ নাজিব

ইংরেজীঃ Najib

অর্থঃ ভদ্র

নামঃ নাফিস

ইংরেজীঃ Nafis

অর্থঃ উত্তম

নামঃ নূর

ইংরেজীঃ Nur

অর্থঃ আলো

নামঃ নাতিক

ইংরেজীঃ Natiq

অর্থঃ বাকশক্তি সম্পন্ন

নামঃ নাজির

ইংরেজীঃ Najir

অর্থঃ পথ প্রদর্শক

নামঃ রাহমান

ইংরেজীঃ Rahman

অর্থঃ দয়ালু

নামঃ রাব্বানী

ইংরেজীঃ Rabbani

অর্থঃ স্বর্গীয়

নামঃ রাকিব

ইংরেজীঃ Raqib

অর্থঃ অশ্বরোহী

নামঃ রাশীদ

ইংরেজীঃ Rashid

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত

নামঃ রফিক

ইংরেজীঃ Rofiq

অর্থঃ বন্ধু

নামঃ ফরহাদ

ইংরেজীঃ Forhad

অর্থঃ আনন্দকারী

ছেলেদের নাম লিখে অর্থ খুঁজুন

দুই শব্দে ছেলে শিশুর সুন্দর নাম


নামঃ আদিব আখতাব

ইংরেজীঃ Abid Akhtab

অর্থঃ ভাষাবিদ বক্তা

নামঃ আবরার আজমল

ইংরেজীঃ Abrar Ajmal

অর্থঃ ন্যায়বান নিখুঁত

নামঃ আবরার আখলাক

ইংরেজীঃ Abrar Akhlaq

অর্থঃ ন্যায়বান চরিত্র

নামঃ আবরার আখইয়ার

ইংরেজীঃ Abrar Akhiear

অর্থঃ ন্যায়বান মানুষ

নামঃ আবরার আমজাদ

ইংরেজীঃ Abrar Amjad

অর্থঃ ন্যায়বান সম্মানিত

নামঃ আবরার আওসাফ

ইংরেজীঃ Abrar Awsaf

অর্থঃ ন্যায় গুনাবলী

নামঃ আবরার ফাহাদ

ইংরেজীঃ Abrar Fahad

অর্থঃ ন্যায়বান সিংহ

নামঃ আবরার ফাহিম

ইংরেজীঃ Abrar Fahim

অর্থঃ ন্যায়বান বুদ্ধিমান

নামঃ আবরার ফয়সাল

ইংরেজীঃ Abrar Faisal

অর্থঃ ন্যায় বিচারক

নামঃ আবরার ফাইয়াজ

ইংরেজীঃ Abrar Faiyaj

অর্থঃ ন্যায়বান দাতা

নামঃ আবরার ফসীহ

ইংরেজীঃ Abrar Fasih

অর্থঃ ন্যায়বান বিশুদ্ধভাষী

নামঃ জিয়া উদ্দীন

ইংরেজীঃ Zia Uddin

অর্থঃ দ্বীনের আলো

নামঃ সাইফ উদ্দীন

ইংরেজীঃ Saif Uddin

অর্থঃ দ্বীনের সূর্য

নামঃ রাগীব হাসান

ইংরেজীঃ Raghib Hasan

অর্থঃ আকাঙ্খিত সুন্দর

নামঃ রাগীব রবকত

ইংরেজীঃ Raghib Barkat

অর্থঃ আকাঙ্খিত সৌভাগ্য

নামঃ রাগীব আনিস

ইংরেজীঃ Raghib Anis

অর্থঃ আকাঙ্খিত বন্ধু

নামঃ রাগীব আনসার

ইংরেজীঃ Raghib Anser

অর্থঃ আকাঙ্খিত সাহায্যকারী

নামঃ রাগীব আমের

ইংরেজীঃ Raghib Amer

অর্থঃ আকাঙ্খিত শাসক

নামঃ রাগীব আসেব

ইংরেজীঃ Raghib Aser

অর্থঃ আকাঙ্খিত যোগ্যব্যক্তি

নামঃ রাগীব আশহাব

ইংরেজীঃ Raghib Ashab

অর্থঃ আকাঙ্খিত বীর

নামঃ রাগীব আখইয়ার

ইংরেজীঃ Raghib Akhiear

অর্থঃ আকাঙ্খিত চমৎকার মানুষ

নামঃ রাগীব আবিদ

ইংরেজীঃ Raghib Abid

অর্থঃ আকাঙ্খিত এবাদতকারী

নামঃ রাগীব আখলাক

ইংরেজীঃ Raghib Akhlaq

অর্থঃ আকাঙ্খিত চারিত্রিক গুণাবলী

নামঃ মুশতাক ওয়াদুদ

ইংরেজীঃ Mustak Wadud

অর্থঃ আগ্রহী বন্ধু

নামঃ মুশতাক শাহরিয়ার

ইংরেজীঃ Mustak Sahariar

অর্থঃ আগ্রহী রাজা

নামঃ মুশতাক নাদিম

ইংরেজীঃ Mustak Nadim

অর্থঃ আগ্রহী সঙ্গী

নামঃ মুশতাক মুজাহিদ

ইংরেজীঃ Mustak Muzahid

অর্থঃ আগ্রহী ধর্মযোদ্ধা

নামঃ মুশতাক মুতারদ্দীন

ইংরেজীঃ Mustak Mutarddin

অর্থঃ আগ্রহী চিন্তাশীল

নামঃ আসলাম জলীল

ইংরেজীঃ Aslam Jalil

অর্থঃ নিরাপদ আশ্রয়স্থল

নামঃ আকবর ফিদা

ইংরেজীঃ Akber Fida

অর্থঃ মহান উৎসর্গ

নামঃ মুতাসিম ফুয়াদ

ইংরেজীঃ Mutasim Fuad

অর্থঃ মহান অন্তর

নামঃ আব্দুল হামি

ইংরেজীঃ Abdul Hami

অর্থঃ রক্ষাকারী সেবক

নামঃ ফরিদ হামিদ

ইংরেজীঃ Forid Hamid

অর্থঃ অনুপম প্রসংসাকারী

নামঃ হাসিন রাইহান

ইংরেজীঃ Hasin Raihan

অর্থঃ সুন্দর সুগন্ধী ফুল

নামঃ নাদের নিহাল

ইংরেজীঃ Nader Nihal

অর্থঃ প্রিয় চারা গাছ

নামঃ তকী যাকের

ইংরেজীঃ Toki Zaker

অর্থঃ ধার্মিক কৃতজ্ঞ

নামঃ নাফিস ফুয়াদ

ইংরেজীঃ Nafis Fuad

অর্থঃ উত্তম অন্তর

নামঃ মনসুর নাদিম

ইংরেজীঃ Munsur Nadim

অর্থঃ বিজয়ী সঙ্গী

নামঃ মুবতাসিম ফুয়াদ

ইংরেজীঃ Mubtasim Fuad

অর্থঃ হাস্যময় অন্তর

নামঃ লাজিম খলিল

ইংরেজীঃ Lajim Khalil

অর্থঃ অপরিহর্য বন্ধু

নামঃ রাদ শাহামাত

ইংরেজীঃ Rad Sahmat

অর্থঃ বজ্র সহসিকতা

নামঃ শিহাব শারার

ইংরেজীঃ Sihab Sarab

অর্থঃ উজ্জ্বল তারকা বলয়

নামঃ শাদমান শাকীব

ইংরেজীঃ Sadman Sakib

অর্থঃ আনন্দিত উজ্জ্বল

নামঃ শাদাব সিপার

ইংরেজীঃ Sadab Siper

অর্থঃ সবুজ বর্ম

নামঃ তালাল ওয়াসিম

ইংরেজীঃ Talal wajheh

অর্থঃ চমৎকার সুন্দর গঠন

নামঃ তালাল ওয়াযীহ

ইংরেজীঃ Talal wajheh

অর্থঃ চমৎকার সুন্দর

নামঃ তাওকীর তাজাম্মুল

ইংরেজীঃ Taukir Tajammul

অর্থঃ সম্ম্ন মর্যাদা

নামঃ তকী তহমিদ

ইংরেজীঃ Taki Tahmid

অর্থঃ ধার্মিক প্রতিনিয়ত

নামঃ সালিম শাদমান

ইংরেজীঃ Salim Sadman

অর্থঃ স্বাস্থ্যবান আনন্দিত

নামঃ রাব্বানী রাশহা

ইংরেজীঃ Rabbani Rasha

অর্থঃ স্বর্গীয়ফলের রস

নামঃ মাসুদ লাতীফ

ইংরেজীঃ Masum Latiq

অর্থঃ সৌভাগ্যবান পবিত্র

নামঃ মুজাফফার লাতীক

ইংরেজীঃ Muzaffar latiq

অর্থঃ জয়দীপ্ত পবিত্র

নামঃ মাসুম মুশফিক

ইংরেজীঃ Masum Mushfiq

অর্থঃ নিষ্পাপ দয়ালু

নামঃ মাসুম তাজওযার

ইংরেজীঃ Masum Tajwar

অর্থঃ নিষ্পাপ রাজা

নামঃ মাসুম লাতীফ

ইংরেজীঃ Masum Latif

অর্থঃ নিষ্পাপ পবিত্র

নামঃ তকী ইয়াসির

ইংরেজীঃ Toki Yasir

অর্থঃ ধার্মিক ধন্য

নামঃ তকী তাজওযার

ইংরেজীঃ Toki Tajwar

অর্থঃ ধার্মিক রাজা

নামঃ মাসুম শাহরিয়ার

ইংরেজীঃ Masum Sahariar

অর্থঃ ধার্মিক রাজা

নামঃ সাকিব সালিম

ইংরেজীঃ Sakib Salim

অর্থঃ দীপ্ত স্বাস্থ্যবান

নামঃ মুনাওয়ার মেসবাহ

ইংরেজীঃ Munawar Mesbah

অর্থঃ প্রজ্জ্বলিত প্রদীপ

নামঃ ওয়াহিদ তাওসীফ

ইংরেজীঃ Wahid Tausif

অর্থঃ উজ্জ্বল সুন্দরগঠন

নামঃ আখতার নিহাল

ইংরেজীঃ Akther Nihal

অর্থঃ সবুজ চারা গাছ

নামঃ মুইন নাদিম

ইংরেজীঃ Muin Nadim

অর্থঃ সাহায্যকারী সঙ্গী

নামঃ দিলির দাইয়ান

ইংরেজীঃ Dillir Daiyan

অর্থঃ সাহসী বিচারক

নামঃ গালিব গজনফর

ইংরেজীঃ Galib Gojnofor

অর্থঃ সাহসী সিংহ

নামঃ আলি আরমান

ইংরেজীঃ Ali Arman

অর্থঃ উচ্চ ইচ্ছা

নামঃ জুহায়ের আখতার

ইংরেজীঃ Juhayer Akhter

অর্থঃ উজ্জ্বল তারা

নামঃ জুহায়ের আনজুম

ইংরেজীঃ Juhayer Anjum

অর্থঃ উজ্জ্বল তারা

নামঃ জুহায়ের মাহতাব

ইংরেজীঃ Juhayer Mahtab

অর্থঃ উজ্জ্বল চাঁদ

নামঃ জুহায়ের ওয়াসিম

ইংরেজীঃ Juhayer Wasima

অর্থঃ উজ্জ্বল সুন্দরগঠন

নামঃ যাকী মুজাহিদ

ইংরেজীঃ Jaki Mujahid

অর্থঃ তীক্ষবুদ্ধি সম্পন্ন সৈনিক

নামঃ তানভির আনজুম

ইংরেজীঃ Tanveer Tanjum

অর্থঃ আলোকিত তারা

নামঃ তানভির মাহতাব

ইংরেজীঃ Tanveer Mahtab

অর্থঃ আলোকিত চাঁদ

নামঃ তাহির আবসার

ইংরেজীঃ Tahir Abser

অর্থঃ বিশুদ্ধ দৃষ্টি

নামঃ রাশিদ তাজওযার

ইংরেজীঃ Rashid Tajwar

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত রাজা

নামঃ রাশিদ তকী

ইংরেজীঃ Rashid Taki

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত ধার্মিক

নামঃ রাশিদ তালিব

ইংরেজীঃ Rashid Talib

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত অনুসন্ধানকারী

নামঃ রাশিদ শাবাব

ইংরেজীঃ Rashid Sabab

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়

নামঃ রাশিদ শাহরিয়ার

ইংরেজীঃ Rashid Sahariar

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত রাজা

নামঃ রাশিদ নাইব

ইংরেজীঃ Rashid Naid

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত প্রতিনিধি

নামঃ রাশিদ মুজাহিদ

ইংরেজীঃ Rashid Muzahid

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত ধর্মযোদ্ধা

নামঃ রাশিদ মুবাররাত

ইংরেজীঃ Rashid Mubarrat

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত ধার্মিক

নামঃ রাশিদ মুতাহাম্মিল

ইংরেজীঃ Rashid Mutahammil

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত ধৈর্য্যশীল

নামঃ রাশিদ মুতারাদ্দীন

ইংরেজীঃ Rashid Mutaraddin

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত চিন্তাশীল

নামঃ রাশিদ মুতারাসসীদ

ইংরেজীঃ Rashid Mutarassid

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত লক্ষ্যকারী

নামঃ রাশিদ লুকমান

ইংরেজীঃ Rashid Lukman

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত জ্ঞানী ব্যক্তি

নামঃ রাশিদ আসেফ

ইংরেজীঃ Rashid Asef

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত যোগ্যব্যক্তি

নামঃ রাশিদ আনজুম

ইংরেজীঃ Rashid Anjum

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত তারা

নামঃ রাশিদ আরিফ

ইংরেজীঃ Rashid Arif

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত জ্ঞানী

নামঃ রাশিদ আবিদ

ইংরেজীঃ Rashid Abid

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত ইবাদতকারী

নামঃ রাশিদ আহবাব

ইংরেজীঃ Rashid Ahbab

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত বন্ধু

নামঃ রাশিদ আবরার

ইংরেজীঃ Rashid Abrar

অর্থঃ সঠিক পথে পরিচালিত ন্যায়বান

নামঃ রাগীব লুকমান

ইংরেজীঃ Raghib Lukman

অর্থঃ আকাঙ্খিত জ্ঞানী ব্যক্তি

নামঃ রাগীব আমের

ইংরেজীঃ Raghib Amer

অর্থঃ আকাঙ্খিত শাসক

নামঃ রাগীব আসেফ

ইংরেজীঃ Raghib Asef

অর্থঃ আকাঙ্খিত যোগ্যব্যক্তি

নামঃ রাগীব আনজুম

ইংরেজীঃ Raghib Anjum

অর্থঃ আকাঙ্খিত তারা

নামঃ রাগীব আরিফ

ইংরেজীঃ Raghib Arif

অর্থঃ আকাঙ্খিত জ্ঞানী

নামঃ রাগীব আবিদ

ইংরেজীঃ Raghib Abid

অর্থঃ আকাঙ্খিত ইবাদতকারী

নামঃ রাগীব আহবাব

ইংরেজীঃ Raghib Ahbab

অর্থঃ আকাঙ্খিত বন্ধু

নামঃ রাগীব আবরার

ইংরেজীঃ Raghib Abrar

অর্থঃ আকাঙ্খিত ন্যায়বান

নামঃ রাগীব আবসার

ইংরেজীঃ Raghib Abser

অর্থঃ আকাঙ্খিত দৃষ্টি

নামঃ রাগীব ইয়াসার

ইংরেজীঃ Raghib Yaser

অর্থঃ আকাঙ্খিত সম্পদ

নামঃ রাগীব শাহরিয়ার

ইংরেজীঃ Raghib Sahariar

অর্থঃ আকাঙ্খিত রাজা

নামঃ রাগীব শাকিল

অর্থঃ আকাঙ্খিত সুপুরুষ

ইংরেজীঃ Raghib Sakil

নামঃ রাগীব রহমত

অর্থঃ আকাঙ্খিত দয়া

ইংরেজীঃ Raghib Rohmot

নামঃ রাগীব রওনক

অর্থঃ আকাঙ্খিত সৌন্দর্য

ইংরেজীঃ Raghib Rownok

নামঃ রাগীব নূর

অর্থঃ আকাঙ্খিত আলো

ইংরেজীঃ Raghib Nur

নামঃ রাগীব নাদের

অর্থঃ আকাঙ্খিত প্রিয়

ইংরেজীঃ Raghib Nader

নামঃ রাগীব নিহাল

অর্থঃ আকাঙ্খিত চারা গাছ

ইংরেজীঃ Raghib Nihal

নামঃ রাগীব নাদিম

অর্থঃ আকাঙ্খিত সংগী

ইংরেজীঃ Raghib Nadim

নামঃ রাগীব মোহসেন

অর্থঃ আকাঙ্খিত উপকারী

ইংরেজীঃ Raghib Mohsen

নামঃ রাগীব মুহিব

অর্থঃ আকাঙ্খিত প্রেমিক

ইংরেজীঃ Raghib Muhib

নামঃ রাগীব মুবাররাত

অর্থঃ আকাঙ্খিত ধার্মিক

ইংরেজীঃ Raghib Mubarrat

নামঃ রাগীব আনজুম

অর্থঃ আকাঙ্খিত তারা

ইংরেজীঃ Raghib Anjum

নামঃ রাগীব আখতার

অর্থঃ আকাঙ্খিত তারা

ইংরেজীঃ Raghib Akhter

নামঃ রাগীব মাহতাব

অর্থঃ আকাঙ্খিত চাঁদ

ইংরেজীঃ Raghib Mahtab

নামঃ রাগীব ইশরাক

অর্থঃ আকাঙ্খিত সকাল

ইংরেজীঃ Raghib Israq

নামঃ রাগীব আসেফ

অর্থঃ আকাঙ্খিত যোগ্যব্যক্তি

ইংরেজীঃ Raghib Asef

নামঃ রাগীব আশহাব

অর্থঃ আকাঙ্খিত বীর

ইংরেজীঃ Raghib Ashab

নামঃ রাগীব আজমল

অর্থঃ আকাঙ্খিত অতি সুন্দর

ইংরেজীঃ Raghib Ajmal

নামঃ রাগীব আবসার

অর্থঃ আকাঙ্খিত দৃষ্টি

ইংরেজীঃ Raghib Abser

নামঃ রাগীব ওয়াসিফ

অর্থঃ আকাঙ্খিত গুণবর্ণনাকারী

ইংরেজীঃ Raghib Wasif

নামঃ রাগীব ওয়াদুদ

অর্থঃ আকাঙ্খিত মনোনীত বন্ধু

ইংরেজীঃ Raghib Wadud

নামঃ মুস্তাফা ওয়াসিফ

অর্থঃ মনোনীত গুণবর্ণনাকারী

ইংরেজীঃ Mustafa Wasif

নামঃ মুস্তাফা ওয়াদুদ

অর্থঃ মনোনীত বন্ধু

ইংরেজীঃ Mustafa Wadud

নামঃ মুস্তাফা তাজওযার

অর্থঃ মনোনীত রাজা

ইংরেজীঃ Mustafa Tajwar

নামঃ মুস্তাফা তালিব

অর্থঃ মনোনীত অনুসন্ধানকারী

ইংরেজীঃ Mustafa Talib

নামঃ মুস্তাফা শাকিল

অর্থঃ মনোনীত সুপুরুষ

ইংরেজীঃ Mustafa Sakil

নামঃ মুস্তাফা আমের

অর্থঃ মনোনীত শাসক

ইংরেজীঃ Mustafa Amer

নামঃ মুস্তাফা আমজাদ

অর্থঃ মনোনীত সম্মানিত

ইংরেজীঃ Mustafa Amjad

নামঃ মুস্তাফা শাহরিয়ার

অর্থঃ মনোনীত রাজা

ইংরেজীঃ Mustafa Sahariar

নামঃ মুস্তাফা রফিক

অর্থঃ মনোনীত বন্ধু

ইংরেজীঃ Mustafa Rofiq

নামঃ মুস্তাফা নাদের

অর্থঃ মনোনীত প্রিয়

ইংরেজীঃ Mustafa Nader

নামঃ মুস্তাফা মনসুর

অর্থঃ মনোনীত বিজয়ী

ইংরেজীঃ Mustafa Monsur

নামঃ মুস্তাফা মোরশেদ

অর্থঃ মনোনীত পথপদর্শক

ইংরেজীঃ Mustafa Morshed

নামঃ মুস্তাফা মাসুদ

অর্থঃ মনোনীত সৌভাগ্যবান

ইংরেজীঃ Mustafa Masum

নামঃ আবরার খলিল

অর্থঃ ন্যায়বান বন্ধু

ইংরেজীঃ Abrar Khalil

নামঃ আবরার করীম

অর্থঃ ন্যায়বান দয়ালু

ইংরেজীঃ Abrar Karim

নামঃ আবরার জাওয়াদ

অর্থঃ ন্যায়বান দানশীল

ইংরেজীঃ Abrar Jawad

নামঃ আবরার জামিল

অর্থঃ ন্যায়বান মহান

ইংরেজীঃ Abrar Jamil

নামঃ আবরার জলীল

অর্থঃ ন্যায়বান মহান

ইংরেজীঃ Abrar Jolil

নামঃ আবরার হানিফ

অর্থঃ ন্যায়বান ধার্মিক

ইংরেজীঃ Abrar Hanif

নামঃ আবরার হামিম

অর্থঃ ন্যায়বান বন্ধু

ইংরেজীঃ Abrar Hamim

নামঃ আবরার হাসনাত

অর্থঃ ন্যায়বান গুণাবলী

ইংরেজীঃ Abrar Hasnat

নামঃ আবরার হাসান

অর্থঃ ন্যায়বান উত্তম

ইংরেজীঃ Abrar Hasan

নামঃ আবরার হামিদ

অর্থঃ ন্যায়বান প্রসংশাকারী

ইংরেজীঃ Abrar Hamid

নামঃ আবরার হাফিজ

অর্থঃ ন্যায়বান রক্ষাকারী

ইংরেজীঃ Abrar Hafiz

নামঃ আবরার হামি

অর্থঃ ন্যায়বান রক্ষাকারী

ইংরেজীঃ Abrar Hami

নামঃ আবরার হাসিন

অর্থঃ ন্যায়বান সুন্দর

ইংরেজীঃ Abrar Hasin

নামঃ আবরার গালিব

অর্থঃ ন্যায়বান বিজয়ী

ইংরেজীঃ Abrar Galib

নামঃ আবরার ফাহাদ

অর্থঃ ন্যায়বান সিংহ

ইংরেজীঃ Abrar Farhad

নামঃ আবরার ফসীহ

অর্থঃ ন্যায়বান বিশুদ্ধভাষী

ইংরেজীঃ Abrar Fosih

নামঃ আবরার ফাহিম

অর্থঃ ন্যায়বান বুদ্ধিমান

ইংরেজীঃ Abrar Fahim

নামঃ আবরার ফাইয়াজ

অর্থঃ ন্যায়বান দাতা

ইংরেজীঃ Abrar Faieaz

নামঃ আবরার আমজাদ

অর্থঃ ন্যায়বান সম্মানিত

ইংরেজীঃ Abrar Amzad

নামঃ আবরার আখলাক

অর্থঃ ন্যায়বান চরিত্র

ইংরেজীঃ Abrar Akhlaq

নামঃ আবরার আজমল

অর্থঃ ন্যায়বান নিখুঁত

ইংরেজীঃ Abrar Azmal

নামঃ মুস্তাফা মুজিদ

অর্থঃ মনোনীত আবিস্কারক

ইংরেজীঃ Mustafa Muzid

নামঃ মুস্তাফা হামিদ

অর্থঃ মনোনীত প্রসংশাকারী

ইংরেজীঃ Mustafa Hamid

নামঃ মুস্তাফা গালিব

অর্থঃ মনোনীত বিজয়ী

ইংরেজীঃ Mustafa Galib

নামঃ মুস্তাফা ফাতিন

অর্থঃ মনোনীত সুন্দর

ইংরেজীঃ Mustafa Fatin

নামঃ মুস্তাফা বাশির

অর্থঃ মনোনীত সুসংবাদবহনকারী

ইংরেজীঃ Mustafa Bashir

নামঃ মুস্তাফা বখতিয়ার

অর্থঃ মনোনীত সৌভাগ্যবান

ইংরেজীঃ Mustafa Bokhtiar

নামঃ মুস্তাফা আকবর

অর্থঃ মনোনীত মহান

ইংরেজীঃ Mustafa Akber

নামঃ মুস্তাফা আসেফ

অর্থঃ মনোনীত যোগ্যব্যক্তি

ইংরেজীঃ Mustafa Asef

নামঃ মুস্তাফা আশহাব

অর্থঃ মনোনীত বীর

ইংরেজীঃ Mustafa Ashab

নামঃ মুস্তাফা আসাদ

অর্থঃ মনোনীত সিংহ

ইংরেজীঃ Mustafa Asad

নামঃ মুস্তাফা মাহতাব

অর্থঃ মনোনীত চাঁদ

ইংরেজীঃ Mustafa Mahtab

নামঃ মুস্তাফা আনজুম

অর্থঃ মনোনীত তারা

ইংরেজীঃ Mustafa Anjum

নামঃ মুস্তাফা আখতার

অর্থঃ মনোনীত তারা

ইংরেজীঃ Mustafa Akhter

নামঃ মুস্তাফা আহবাব

অর্থঃ মনোনীত বন্ধু

ইংরেজীঃ Mustafa Ahbab

নামঃ মুস্তাফা আবরার

অর্থঃ মনোনীত ন্যায়বান

ইংরেজীঃ Mustafa Abrar

নামঃ মুশতাক লুকমান

অর্থঃ আগ্রহী জ্ঞানী ব্যক্তি

ইংরেজীঃ Mustak Lukman

নামঃ মুশতাক হাসানাত

অর্থঃ আগ্রহী গুণাবলী

ইংরেজীঃ Mustak Hasanat

নামঃ মুশতাক ফুয়াদ

অর্থঃ আগ্রহী অন্তর

ইংরেজীঃ Mustak Fuad

নামঃ মুশতাক আনিস

অর্থঃ আগ্রহী বন্ধু

ইংরেজীঃ Mustak Anis

নামঃ মুশতাক আবসার

অর্থঃ আগ্রহী দৃষ্টি

ইংরেজীঃ Mustak Absar

নামঃ মাহির আসেফ

অর্থঃ দক্ষ যোগ্যব্যক্তি

ইংরেজীঃ Mahir Asef

নামঃ মাহির আশহাব

অর্থঃ দক্ষ বীর

ইংরেজীঃ Mahir Ashab

নামঃ মাহির আবসার

অর্থঃ দক্ষ দৃষ্টি

ইংরেজীঃ Mahir Abser

নামঃ মাহির তাজওযার

অর্থঃ দক্ষ রাজা

ইংরেজীঃ Mahir Tajwar

নামঃ মাহির শাহরিয়ার

অর্থঃ দক্ষ রাজা

ইংরেজীঃ Mahir Sahariar

নামঃ মাহির মোসলেহ

অর্থঃ দক্ষ সংস্কারক

ইংরেজীঃ Mahir Mosleh

নামঃ মাহির লাব্বি

অর্থঃ দক্ষ বুদ্ধিমান

ইংরেজীঃ Mahir Labbi

নামঃ মাহির জসীম

অর্থঃ দক্ষ শক্তিশালী

ইংরেজীঃ Mahir Josim

নামঃ মাহির ফয়সাল

অর্থঃ দক্ষ বিচারক

ইংরেজীঃ Mahir Foysal

নামঃ মাহির দাইয়ান

অর্থঃ দক্ষ বিচারক

ইংরেজীঃ Mahir Daiyan

নামঃ মাহির আমের

অর্থঃ দক্ষ শাসক

ইংরেজীঃ Mahir Amer

নামঃ মাহির আমজাদ

অর্থঃ দক্ষ মনোনীত সম্মানিত

ইংরেজীঃ Mahir Amzad

নামঃ মুমেন শাহরিয়ার

অর্থঃ দয়ালু রাজা

ইংরেজীঃ Mumen Sharier

নামঃ মুমেন তাজওযার

অর্থঃ দয়ালু রাজা

ইংরেজীঃ Mumen Tajwar

নামঃ মুয়াম্মার তাজওযার

অর্থঃ সম্মানিত রাজা

ইংরেজীঃ Muammer Tajwar

নামঃ মুয়াম্মার শাহরিয়ার

অর্থঃ সম্মানিত রাজা

ইংরেজীঃ Muammer Sharier

নামঃ মুজতবা রাফিদ

অর্থঃ মনোনীত প্রতিনিধি

ইংরেজীঃ Muztaba Rafid

নামঃ মোসাদ্দেক হাবীব

অর্থঃ প্রত্যায়নকারী বন্ধু

ইংরেজীঃ Mosaddek Habib

নামঃ মুয়ায মুজিদ

অর্থঃ সম্মানিত আবিস্কারক

ইংরেজীঃ Muizz Mujid

নামঃ মুজতবা আহবাব

অর্থঃ মনোনীত বন্ধু

ইংরেজীঃ Mujtaba Ahbad

নামঃ মুনিফ মুজীদ

অর্থঃ বিখ্যাত আবিস্কারক

ইংরেজীঃ Munif Mujid

নামঃ মুনওয়ার আনজুম

অর্থঃ দীপ্তীমান তারা

ইংরেজীঃ Munawar Anjum

নামঃ মুনওয়ার


Monday, October 18, 2021

আয় রোজগারে বরকত চাইলে করণীয়

আয় রোজগারে বরকত চাইলে করণীয়
একদম সংক্ষেপে বললে সম্পদে বরকতের জন্য কয়েকটি করণীয় বিষয় মনে রাখতে পারেন- ১। আয়রোজগারের কাজ একদম সকাল-সকাল (ফজরের নামাজ যিকর শেষে) শুরু করা। ২। যা-ই আয় হোক, তার নির্দিষ্ট একটা অংশ নিয়মিত দান করা। (এটা তিনভাগের একভাগ হতে পারে, এমনকি একশভাগের ১% ও হতে পারে।) ৩। অশ্লীল গুনাহ থেকে বাঁচা। ৪। বেশি বেশি ইস্তেগফার করা। ৫৷ তাহাজ্জুদ পড়ে রিজিকে বরকতের দোয়া করা। ৬। রাতের বেলায় সুরা ওয়াকিয়া পড়া। (মাগরিব পর থেকে ঘুমের আগে, এরমধ্যে পড়লেই হবে।) ৭। প্রয়োজনে নিজে বদনজর বা অন্যান্য সমস্যার জন্য রুকইয়া করা। কর্মস্থলে / ব্যবসার যায়গায় রুকইয়ার পানি ছিটানো। ইত্যাদি ইত্যাদি। এছাড়া কাজের শক্তি-সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য রাতে ঘুমের জন্য বিছানায় গিয়ে তাসবিহে ফাতেমি (সুবহানাল্লাহ ৩৩বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩বার, আল্লাহু-আকবার ৩৪বার) পড়ার অভ্যাস করতে পারেন।

Thursday, July 29, 2021

ভালোবাসার গল্প পর্ব ১

অশ্লীলতা মুক্ত ভালোবাসার গল্প। চলুন শিখে নিই কিছু শিক্ষনীয় বিষয়। অফিস থেকে ফিরে এসেই দেখি বউ টিভিতে সিরিয়াল দেখছে। আমি চুপচাপ জামা কাপড় খুলতে খুলতে ওকে বললাম, রান্না করছো?

বউঃ-- হুমমম

আমিঃ-- খেয়েছো?

বউঃ--- তুমি খাইয়ে দিবে না? 

আমিঃ--- নামাজ পড়েছো সারাদিনে?

বউঃ--- না পড়তে পারিনি। 

কেন নামাজ পড়নি বললে? নানা রকম মিথ্যা কারন দেখায়। শুনেছি ভালোবাসার মানুষের জন্য উত্তম শাস্তি হচ্ছে ভালোবাসাটুকু কেড়ে নেওয়া। ভালোবাসাটুকু কেড়ে নিলেই, তখন বুঝতে পারে তার ভুলটা কোথায় ছিলো। আমিও এখন থেকে তাই করবো। 

ভালোবাসার গল্প পর্ব ১

বাথরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে বাসার নিচে দোকানে গিয়ে বসে থাকলাম। ঘন্টা খানেক পর, আবার রুমে ঢুকে দেখলাম, বউটা বিছানায় শুয়ে কাঁদছে। জানি খায় নি, আমিও না খেয়ে বিছানায় মুখ ঘুরিয়ে শুয়ে পড়লাম। 

কিছুক্ষণ পর,

আমিঃ--- এই ফ্যাচ ফ্যাচ করে কাঁদবে না। 

বউঃ--- টেবিলের উপর খাবার রাখা আছে। (কাঁদতে, কাঁদতে)

আমিঃ-- তোর ওই জঘন্য রান্না খাওয়া যায়? 

আমি সন্ধায় ফেরার সময় হোটেলে খেয়ে এসেছি। 

কিছু বললো না। একটু পর বউটা আস্তে করে আমার গায়ে হাত রাখলো, আর বললো-

বউঃ--- কি হয়েছে তোমার? আমি কি কোনো ভুল করেছি?

আমিঃ --- না তোমাকে আর আমার ভালো লাগে না। 

বউঃ---- তাহলে আমি কি করবো? মরে যাবো?

আমিঃ---- হ্যা যা, মরে আমাকে উদ্ধার কর।

এবার হয়তো বাড়াবাড়ি হয়ে গেলো। সে জোরে কেঁদে দিলো, কিন্তু আমি পাত্তা না দিয়ে ঘুমোবার চেষ্টা করলাম।


সকাল বেলায় ওকে ঘুমন্ত অবস্থায় রেখেই অফিসে চলে গেলাম। ৯টার দিকে ফোন করলো-

আমিঃ--- কি হয়েছে? এতো ফোন কিসের? 

বউঃ--- নাস্তা না করে চলে গেলে কেন?

আমিঃ---- তোমার হাতের খাবার খেতে আমার বমি আসে বমি। এখানে এসে খেয়েছি। আমার সহকারী মুনতাহা নাস্তা নিয়ে এসেছে। 

বউঃ--- ওই মেয়ের সাথে তুমি..........

আমিঃ--- হুমমম, ওকে আমি পছন্দ করি, ভালোবাসি। আর ফোন দিবে না সারাদিনে।


অনেক বার নিষেধ করেও, ফোন করেছে , ম্যাসেজ করেছে। কিন্তু রিপ্লাই করি নাই। 

সন্ধাই বাড়ি ফিরতেই, পাগলী বউটা এসে হাউমাউ করে কেঁদে দিয়ে পা দুটো জড়িয়ে ধরলো। 

সত্যি বলতে, এবার আমিও কেঁদে দিয়েছি।

তাড়াহুড়ো করে চোখ মুছে ওকে টেনে তুললাম। শক্ত করে জড়িয়ে ধরে আমাকে বললোঃ-

বউঃ---- অন্য মেয়েকে বিয়ে করার আগে আমাকে গলা টিপে মেরে ফেলো। আমার ভুলটা কোথায় বলে দাও, ভুল করেছি ধরে মাইর দাও গালি দাও।

আমার থেকে ভালোবাসা কেন কেড়ে নিতে চাইছো?

আমিঃ---- তুমি এইটুকু ভালোবাসা হারিয়েই এমন হাউমাউ করে কান্না শুরু করেছ!

কিন্তু পরকালে যদি আমরা একজন জান্নাতি আর একজন জাহান্নামী হই, তখন আমাকে ছাড়া এই ভালোবাসাকে ছাড়া থাকবে কি করে? তুমি কি আমাকে এই দু'দিনের জন্য চাও? তুমি চাও না, পরকালে আমরা স্বামী, স্ত্রী, হয়ে পাশাপাশি থাকি। তুমি কি চাও না চিরকাল আমরা ভালোবাসার অটুট বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে থাকি। তুমি কি চাও না আমরা দুজন একসাথে জান্নাতের অকল্পনীয় সুন্দর উদ্যানে

আদম-হাওয়ার মতো হাতে হাত রেখে বিচরণ করি? 

বলো এসব চাও না তোমি?


বউঃ--- এর জন্য এতো কিছু? মুখে বললেই তো হতো।

আমিঃ-- সেটা অনেক বার বলেছি কাজে আসেনি।।

ভোরবেলা স্বপ্নে দেখছি কেউ একজন আমার কান ধরে টানছে নামাজের জন্য। ঘুম ভাঙ্গতেই দেখি এটা আমার বউ! আমি মুচকি হাসি দিয়ে মনে মনে ভাবলাম আমার তো এমন বউ দরকার, যে কি না রোজ সকালে কান টেনে আমাকে ঘুম থেকে উঠাবে আর নামাজে পাঠাবে।

মহান আল্লাহ আমাদের সবাই কে বুঝার তাওফিক দান করুন। আমিন।

Saturday, July 24, 2021

দোয়া কবুলের গল্প পর্ব ২

দোয়া কবুলের গল্প পর্ব ২

 ~সংসার 💗

~Saymaah Islam Meem

পরপর ২ টা সংসার আর ১ টা বিয়ে ভেঙে যাবার পর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আত্নহনন করবো। হ্যাঁ, নিজের ইচ্ছেতেই নিজের জীবন শেষ করতে চেয়েছিলাম! তবে আমি তখনো জানতাম না আমার এই জীবন যে আমার নয়, আমার রব্বের দেওয়া আমানাহ মাত্র; যার খিয়ানাত আমি করতে পারবো নাহ।

যেখানে সমাজ আমাকে অপবাদ দিয়ে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছিল সেখানে রব্ব পরম যত্নে আমাকে আগলে রেখেছিলেন, তাঁর কাছে ফিরবার পথ করে দিয়েছিলেন।

[১]

বাবা-মা'র ৪ মেয়ের মধ্যে আমি ই ছিলাম সবার বড়। কোনো ভাই ছিল না আমাদের। ইসলাম মেয়েদের অসম্ভব সম্মান দিলেও সমাজ যে এখনো মেয়েদেরকে বোঝা স্বরুপ মনে করে, তা বুঝতে পারছিলাম যখন ১৪ বছরে পা দেওয়ার সাথে সাথেই আমাকে ঘাড় থেকে নামানোর বন্দবস্ত করছিলেন আমার বাবা-মা! আমি স্বল্প বয়সে বিয়ে দেবার বিপক্ষে নই, বরং স্বল্পবয়সে একটা মেয়েকে জোর করে নেশাখোর, চরিত্রহীনের সাথে বিয়ে দেবার বিপক্ষে! তবে আমার বিপক্ষ পাতিত্বে তখন কারো কিছু এসে যায়নি। বিয়েটা আমাকে দেওয়া ই হয়েছিল কোনো এক নেশাখোর-লম্পটের সাথে!

ছোট ছিলাম, তবুও বাবা-মা'র কথা ভেবে সংসার ভাঙতে চাইনি। নতুন করে আবার তাদের ঘাড়ে চাপতে চাইনি। তাই তো নেশাখোরের হাজারো অত্যাচার সহ্য করে ২ বছর টিকে ছিলাম। দিনে দিনে তার অত্যাচার সে আরো বাড়াতে থাকে। আমি যতই সহ্য করতাম, ততই অত্যাচারের মাত্রা বাড়াতে থাকতো সে। একবার মার খেয়ে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে লাগলো, নিষ্ঠুর টা তবুও একটু সহানুভূতি দেখায়নি, নিয়ে যায়নি ডাক্তারের কাছে। সারা দিন রাত আধমরা অবস্থায় মাটিতে পরে ছিলাম। কারো মাধ্যমে আব্বা-আম্মা খবর পেয়ে আমাকে এসে নিয়ে গেলেন পরদিন সকালে। এরপর আর অই বাড়িতে যাওয়া হয়নি। তালাকের কথা তখনো আমি বলিনি, তবে সে নিজের ইচ্ছেতেই তালাক দিয়ে দিয়েছিল। পরে অবশ্য জানতে পেরেছিলাম, কোনো একজনের বউকে ভাগিয়ে এনে সে নতুন সংসার পেতেছে! 

তার নতুন সংসার হলো, আর আমার সংসার ভেঙে গেল! পাড়াপড়শির কানাকানি শুনতে শুনতে দিন যেতে থাকে আমার। তাদের একই কথা, আমি যদি ভালো হই আমাকে মারবে কেন? কিন্তু তাদেরকে বোঝাবে কে? নেশাখোরদের মারার কোনো কারণ লাগে নাহ। নেশায় মাতাল হয়ে তারা এমনিতেই স্ত্রীর গায়ে হাত তোলে। আর তার মধ্যে যদি থাকে বাইরের নারীতে আসক্ত, তাহলে তো আর কোনো কথা ই নেই! এগুলো জানার পরও প্রতিবেশীদের একই কথা, সব দোষ নাকি আমারই। আমি চাইলেই নাকি পারতাম তাকে নেশা থেকে ফেরাতে! কিন্তু তাদেরকে তো বোঝাতে পারিনি, আমি যে বারংবার নেশা ছাড়ানোর চেষ্টা করেছি। এতটুকু বয়সে কতই বা চেষ্টা করা যায়! তবুও তো তাকে ছাড়িনি নিজের ইচ্ছেতে, বরং সে ই ছেড়েছিল অন্য নারীতে আসক্ত হয়ে! তবুও দিন শেষে সব দোষ আমার ই!

[২]

১৬ বছর বয়সী ডিভোর্সি আমি কি-বা করবো। লোকের কথা শুনতে শুনতে জীবন থেকে মায়া উঠে গেছে! তবুও আব্বা-আম্মার দিকে তাকিয়ে নতুন করে বাঁচতে ইচ্ছে হতো। আব্বাকে অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে পড়াশোনা আবার শুরু করি। নবম শ্রেণী থেকেই টিউশনি শুরু করি আমি। দিনকাল ভালোই যেতে থাকে। ছোট ৩ বোনের পড়াশোনার খরচ আমি আর আব্বা মিলে জোগাড় করি। কিছুটা হিমশিম খেতে হয়, তবুও পেরে উঠি আমরা!

২ বছর পর, তখন আমার বয়স ১৮ কি ১৯ বছর, কলেজে উঠে একটা ছেলের প্রেমে পরে যাই। যদিও এতে ছেলেটার ই আগ্রহ বেশি ছিল। সে ই আমাকে নানা ভাবে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করতো। এক সময় আমিও তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে তার প্রেমে পা বাড়াই। দ্বীনের জ্ঞান ছিল না বলেই এই ধ্বংসের দিকে পা বাড়িয়েছিলাম। 

বান্ধবীরা বলে ছিল ছেলেটা ভালো নয়। আমার সাথে নাকি টাইম পাস করছে। আমি তখন তার প্রেমে এতটাই অন্ধ ছিলাম যে কারো কথা বিশ্বাস করিনি। বান্ধবীদের মিথ্যে প্রমাণ করবো বলে তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিই। আশ্চর্যজনক ভাবে সেও রাজি হয়ে যায়। তবে শর্ত দেয় তার বাসায় কাউকে জানানো যাবে না। সে কোনো জব পেলে তখন জানাবে। আমিও তার প্রেমে অন্ধ হয়ে রাজি হয়ে যাই।

সে আমাদের বাসায় নিয়মিত আসা-যাওয়া করতো বলে সবাই আমাদের বিয়ের বিষয় টা ৬ মাসের মধ্যেই জেনে যায়। তখন তার বাসা থেকে কেউ আমায় মেনে নেয়নি। সবার এক কথা তাদের ছেলেকে তারা ডিভোর্সি মেয়ের সাথে মেনে নিতে পারবে নাহ। তবে আমার ধারণা ছিল, সে সবাইকে বোঝাতে সক্ষম হবে। আমাকে কোনো ভাবেই ছেড়ে দিবে নাহ। যেহেতু সে আমার বিয়ে করা স্বামী, আর আমাকে ভালোবেসেই বিয়ে করেছিল। কিন্তু আমার ধারণা কে মিথ্যে প্রমাণ করে দিয়ে সে আমাকে ছেড়ে দেয়। ছাড়ার পূর্বে আমি তার পা'য়ে পর্যন্ত ধরেছিলাম যেন আমাকে ছেড়ে না যায়। কিন্তু সে আমাকে ছেড়ে গিয়েছিল। খুব ভালো বাসতাম তাকে। তার মা-বোনদের কেও প্রচুর অনুনয় বিনয় করেছিলাম। কিন্তু কেউ কথা শুনেনি আমার। সবার এক কথা আমি খারাপ, তাই আমার ডিভোর্স হয়েছে। আর খারাপ কাউকে তারা তাদের এত ভালো ছেলের সাথে বিয়ে দিবে না।

সে তো আমার সম্পর্কে সব জেনেই আমাকে বিয়ে করেছিল। তবুও কেন ছাড়লো? কারণ বিয়েটা সে সিরিয়াসলি করেনি। মজা নেবার জন্য করেছিল। আমার বান্ধবিদের মিথ্যে প্রমান করবার জন্য করেছিল। অথচ শেষমেশ আমি ই মিথ্যে প্রমানিত হয়ে সবার হাসির খোরাক হয়ে গিয়েছিলাম।

[৩]

২য় সংসার ভাঙার পর আমি ডিপ্রেশনে চলে গিয়েছিলাম। সারা দিন-রাত কাদঁতাম আর বলতাম আল্লাহ কেন আমার সাথে এমন করলেন। আমার ভাগ্য কেন এত বাজে। আমি কেন এত অসহায়। বিনা দোষে রব্ব কেন আমার সাথে এত অন্যায় হতে দিলেন। বারংবার এই অভিযোগ গুলো করতাম আর কান্না করতাম। মরে যেতে চাইতাম, কিন্তু সাহসে কুলাতো না।

এরই মাঝে একদিন খবর এলো অবিবাহিত কোনো ছেলে আমার সকল অতীত জেনেই আমাকে বিয়ে করতে চায়। আব্বা-আম্মাসহ বাকি সবাই ভীষণ খুশি আর ছেলের গুণ গানে মুখরিত। সবাই ভাবলো, ছেলেটা ভীষণ ভালো নাহলে এমন কলঙ্কিনী মেয়েকে বিয়ে করতে চাইবে কেন! যদিও আমি আর বিয়ে করতে চাইনি, রাজিও হইনি প্রস্তাবে। কেননা আমি তখনও আমার প্রাক্তন দ্বিতীয় স্বামীর প্রতারণা ভুলতে পারিনি, আর ছেলেদের প্রতি চরম অনীহা এসে গিয়েছিল। তবুও আমার অমতেই সবাই বিয়ের দিন-তারিখ ঠিক করে ফেললো।

বিয়ের দিন প্রায় কাছাকাছি। এমন সময় এত ভালো ছেলের আসল চেহারা প্রকাশ পেল, সবাই বুঝতে পারলো কেন অবিবাহিত ছেলে এমন একটা মেয়েকে বিয়ে করতে চেয়েছিল! ছেলের পক্ষ খবর পাঠিয়েছিল বিয়েতে তারা যৌতুক চায় নাহ, তবে মেয়ের যেহেতু বদনাম আছে সেহেতু ক্ষতিপূরণ হিশেবে তাদেরকে ৩ লাখ টাকা দিতে হবে! তাদের এই আবদার শুনে রাগে, দুঃখে-কষ্টে আমার চোখ দিয়ে দরদর করে পানি ঝড়তে থাকে। আমি কিছুটা শক্ত হয়ে নিজের হাতে নিজের বিয়ে ভেঙে দিই সেদিন। বাইরে থেকে কঠোরতা দেখালেও ভেতরে ভেতরে তখন আমি একদম ভেঙে চুরমার হয়ে যাচ্ছিলাম!

আবার শুরু হয় সমাজের কানাকানি, বলাবলি। এত অপমান, লাঞ্চনা আমার পক্ষে সহ্য করা সম্ভব না ভেবে আত্নহত্যা করতে গিয়েছিলাম। তবে করতে পারিনি আমি, কিসের একটা বাঁধা পাচ্ছিলাম বার বার। বার বার আমার চোখের সামনে ভেসে আসছিল আমার অসহায় বাবা-মা আর ছোট বোনগুলোর চেহারা। তাই মরতে গিয়েও ফিরে এসেছিলাম সেদিন!

[৪]

আমি সেদিন আত্নহত্যা না করলেও ভেতরে ভেতরে একদম মরে গিয়েছিলাম। বেঁচে ছিলাম শুধু বেঁচে থাকার তাগিদে! এতো কষ্ট, হতাশা, ডিপ্রেশন, লোকের অপমান নিয়েও আমি নিয়মিত পড়াশোনা আর টিউশনি করে যাচ্ছিলাম নিজের অসহায় পরিবারের কথা ভেবে। এই তেতো অতীত ভুলবার জন্য আমি সব সময় ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করতাম। তাই আরো কয়েকটা টিউশনির খোঁজ লাগাই। হঠাৎ ই এক বড় আপুর মাধ্যমে একটা মহিলা মাদ্রাসায় ইংরেজি পড়ানোর দায়িত্ব টা পেয়ে যাই। যদিও মাদ্রাসার প্রতি তেমন কোনো টান ছিল না তখন, তবুও ব্যস্ত থাকা আর কিছু টাকা আয় হবে ভেবে রাজি হয়ে যাই।

মাদ্রাসাতে সারাক্ষণ বাচ্চাদের পড়াতে ভীষণ ভালো লাগতো। তাদের ব্যবহার দেখে মুগ্ধ হতাম আর ভাবতাম আমিও যদি তাদের মতো একটু এমন প্রশান্তিতে থাকতে পারতাম। বাকি সময় দ্বীনি বোনদের সাথে মজলিশে বসতাম, তাদের তালিম শুনতাম।

তালিম শুনে শুনে ধীরে ধীরে আমি হিদায়াহ এর দিকে ধাবিত হই। আমার মনের সকল কষ্টগুলো উড়িয়ে দিতে ইচ্ছে হতো আমার যখন আমি কুরআন - হাদিসের কথা শুনতাম। দ্বীনি বোনদের সাথে যখন সব শেয়ার করি আমার লাইফের সকল ঘটানা, তখন তারা আমাকে দারুণ বুঝ দিতে থাকেন। আর আমিও বুঝতে থাকি আমার লাইফে যা হয়েছে তাতে আল্লাহ কল্যাণ ই রেখেছেন। আসলে আল্লাহ মানুষকে নানা পরীক্ষায় ফেলেন, কষ্ট দেন যেন বান্দা কষ্ট পেয়ে হলেও আবার তাঁর কাছে ফিরে আসে। আর আল্লাহ তাকেই বেশি পরীক্ষায় ফেলেন আর কষ্ট দেন যাকে তিঁনি বেশি ভালোবাসেন। আল্লাহ আমাকেও কষ্ট দিয়ে তার কাছে ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তখন আমি বুঝিনি, ফিরে যাইনি তাঁর কাছে।

আমি ভাবতাম আমার পক্ষে এতো কষ্ট সহ্য করা সম্ভব নাহ। অথচ আল্লাহ বলেন–

"আল্লাহ সাধ্যাতীত কিছু মানুষের উপর চাপিয়ে দেন নাহ।" [1]

আমি বার বার অভিযোগ করতাম আল্লাহ আমার সাথে কেন এমন হতে দিলেন। সকল অন্যায় কেন আমার সাথেই হল। এগুলা ভেবে আল্লাহকে বার বার দোষ দিতাম। অথচ দোষ আমার ই ছিল। আমি ই আল্লাহকে ভুলে গিয়ে সুখ খুঁজতে গিয়েছিলাম। আর আমার গুনাহের কারনেই যে সুখ খুঁজতে গিয়ে দুঃখে পতিত হচ্ছিলাম তা তখন বুঝতে পারিনি। কেননা আল্লাহ বলেন–

"তোমাদের উপর যে বিপদই উপনীত হয় তা তোমাদের হাতের উপার্জনের কারণেই হয়।"[2]

আমি আগে না জানলেও পরে ঠিক বুঝতে পেরেছিলাম আমার সাথে ঘটা ঘটনাগুলো আমার ই কর্মের ফল ছিল৷। আমি দিনের পর দিন হারামে লিপ্ত ছিলাম। নামাজ, রোজা, আল্লাহর ইবাদাহ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলাম। অথচ আমার রব্ব একবার ও আমার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেননি। তাই আমাকে শত কষ্ট দিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন তিঁনি ছাড়া আর কেউ আপন নয়। আমাকে তাঁর কাছেই ফিরে যেতে হবে। আর তাঁর কাছে ফিরতে পারাতেই আছে পরম শান্তি।

আগে আমার হাজারো রকমের অভিযোগ ছিল আমার জীবন নিয়ে। আমি কেন এতো কষ্ট, অপমান পেলাম। অথচ এগুলো না পেলে যে এখন রব্বের পথে ফিরতেই পারতাম না তা আমি বুঝেছি ধীরে ধীরে। যদি কোনো কষ্ট বা কলঙ্ক আমাকে আমার রবের কাছে ফিরতে শেখায়, তবে তো সুখের চেয়ে সেই কষ্ট ই উত্তম। 

রব্বের নিকট এখন আমার আর কোনো অভিযোগ নেই। আছে এক আসমান পরিমান বা তার চাইতেও বেশি কৃতজ্ঞতা। কারণ আমার রব্ব এখন আমায় হিদায়াহ উপহার দিয়েছেন। যা আমার হাজারো না পাওয়ার কষ্টকে দমিয়ে দেয়। যা আমাকে পাইয়ে দেয় হাজারো সুখ, শান্তি, প্রশান্তি!

কষ্টগুলো আর ভয়ানক অতীত আমাকে বার বার হাতছানি দেয়, আমাকে নিরাশ হতে বলে। তবুও এখন আমি আর নিরাশ হই নাহ। বরং কষ্টগুলোকে উপভোগ করার চেষ্টা করি। কারণ আমার রব্ব ই তো বলেছেন–

"নিঃসন্দেহে কষ্টের সাথেই আছে সস্তি।" [3]

সমাজের লোকেরা যখন আমার পর্দা করা নিয়ে, দ্বীনি ইলম অর্জন করা নিয়ে হাসাহাসি করে আর আমার অতীত নিয়ে খোঁটা দেয় তখন তীব্র কষ্টে আমার অন্তর পুড়ে যেতে চায়। তবে আমি বারংবার ধৈর্য ধারণ করে যাই আর আনন্দে আত্নহারা হয়ে যাই এই ভেবে, যে রব্ব আমাকে ধৈর্য ধারণ করার মতো নিয়ামাহ দিয়েছেন আর এর জন্য রেখে দিয়েছেন অপরিমিত প্রতিদান। কারণ আমার রব্ব বলেন–

"আমি ধৈর্যশীলদেরকে তাদের পুরস্কার অপরিমিতভাবে দিয়ে থাকি।" [4]

[৫]

আমার বয়স তখন ৩০ ছুঁইছুঁই। সমাজের লোকের কথা হজম করে তখন আমি নিজের পায়ে দাড়াতে সক্ষম হয়েছি আমার রব্বের উপর তাওয়াককুল করে। এই কয়েক বছরে আমি এক নতুন আমিকে আবিষ্কার করেছিলাম। দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করার পাশাপাশি দীর্ঘ ৪ বছর কঠোর পরিশ্রম করে হিফয শেষ করি। মাদ্রাসায় পড়ানো, টিউশনি, নিজের পড়াশোনা, দ্বীনি জ্ঞান অর্জন আর সকলের মাঝে তা ছড়িয়ে দেবার মাধ্যমে আমার জীবন আনন্দেই চলে যাচ্ছিল। আমি আর কখনো নিজেকে একা অনুভব করিনি।

একদিন আমার মামার মাধ্যমে একজন অবিবাহিত যুবক আমাকে বিয়ের প্রস্তাব পাঠান। আমি শুনে প্রথমে ভেবেছিলাম সে হয়তো আমার সম্পর্কে কিছু না জেনে প্রস্তাব পাঠিয়েছেন৷ পরবর্তীতে মামা আমাকে আস্বস্ত করলেন যে তিনি আমার সম্পর্কে সকল খোঁজ খবর নিয়েই বিয়ের প্রতি আগ্রহি হোন। আমি আগের কথা ভেবে বিয়ের কথা শুনে ভীষণ ভয় পেয়ে যাই। তবে এবার তো আমার পাশে রব্ব আছেন। তাই তাঁর উপর তাওয়াককুল করে উনার সাথে দেখা করতে রাজি হয়ে যাই।

তার সাথে দেখা করে জানতে পারি সেও একজন কুরআনের হাফিয এবং ইঞ্জিনিয়ার। ডিভোর্সি নারীকে বিয়ে করা সুন্নাহ তাই তিনি আমাকে বিয়ে করতে চান। আর আমার অতীত জেনে, দ্বীনে ফেরার কাহিনী শুনে আমার প্রতি আগ্রহী হোন। তার কথা শুনে আমার চোখ দিয়ে দরদর করে পানি ঝরতে থাকে। আমি অবাক হয়ে ভাবতে থাকি, যে ডিভোর্সি তকমার জন্য আমার আগের দু'টো বিয়ে ভেঙে গিয়েছিল, সেই ডিভোর্সি তকমার জন্যই আবার বিয়ে হতে যাচ্ছে। আমি জানি এই অসম্ভব টা আমার রব্ব ই সম্ভব করে দিয়েছেন। যার কৃতজ্ঞতা স্বরুপ সারাজীবন সিজদাহ্ তে পরে থাকলেও কম হয়ে যাবে! উনার কথা শুনে আমার মনের সকল ভয় কেটে যায়। তবুও আমি রব্বের সিদ্ধান্ত জানবার জন্য ইস্তিখারা করি। ইস্তিখারা করে পজিটিভ দিক নির্দেশনা পেয়ে বিয়েতে রাজি হয়ে যাই।

[৬]

এবার আমার জীবনের ৩য় নাম্বার বিয়ে। তবে আগের দু'টোর থেকে এটা সম্পুর্ন আলাদা। বিয়েটা পুরো সুন্নাহ অনুযায়ী করা হয়েছিল। আমার নতুন জীবন, নতুন সংসার শুরু হয় নতুন একটা মানুষের সাথে। যিনি নিঃসন্দেহে আমার রব্বের দেওয়া নিয়ামাহ, আমার জন্য উত্তম পার্সন।

সবাইকে অবাক করে দিয়ে আমার ৩য় নাম্বার সংসারের সময়কাল প্রায় ১৭ বছর হতে চললো। নাহ, এবার আর আমাকে ডিভোর্সি হতে হয়নি। কারন এবার আর আমি ভুল কাউকে বেছে নিইনি। বরং আমার রব্ব আমাকে ভালোবেসে, আমার দু'আ কবুল করে আমাকে উত্তম কাউকে জীবনসঙ্গী হিশেবে দান করেছেন। এবার নিরাশ হবো না আগেই জানতাম। কেননা এবার তো আর আগের মতো ভুল করিনি। এবার তো রব্বের কুরআনে দেওয়া বানী থেকেই দু'আ করেছি–

"হে আমার রব্ব, আমাকে এমন স্ত্রী আর সন্তানাদি দান করো যা আমার চক্ষু শীতল করবে আর আমাদেরকে মুত্তাকিদের নেতা বানিয়ে দাও।" [5]

আর আমার রব্ব আমার দু'আ কবুল করেছেন। আমাকে চক্ষু শীতলকারী স্বামী দান করেছেন। আমার সন্তানদেরকেও দ্বীনের পথে চলার তাউফিক দিয়েছেন। আমার অতীত আমাকে হিদায়াহ পেতে সাহায্য করেছে, আর রব্ব অতীতের কষ্টগুলো ভুলিয়ে এখন সুখের সাগরে ভাসিয়ে দিয়েছেন আমাকে!

আমার জীবনের দিকে তাকিয়ে আমি বার বার কুরআনের সেই অমৃত বানীর সত্যায়নের প্রমান পাই–

"আল্লাহ কষ্টের পর সুখ দেবেন।" [6]

রেফারেন্সঃ

[1] সুরাহ বাকারাহ; আয়াহ: ২৮৬

[2] সুরাহ শুরা; আয়াহ: ৩০

[3] সুরাহ ইনশিরাহ; আয়াহ: ০৬

[4] সুরাহ যুমার; আয়াহ: ১০

[5] সুরাহ ফুরকান; আয়াহ: ৭৪

[6] সুরাহ আত তালাক; আয়াহ: ০৭

~সংসার~

Saymaah Islam Meem

Friday, July 23, 2021

পর্ণগ্রাফি আমার ঈমান নষ্ট করে ফেলতেছে

আমি প্রবাসে থাকি। পর্ণগ্রাফি আমার ঈমান নষ্ট করে ফেলতেছে। কি করবো?

জবাব:

(১). প্রিয় প্রশ্নকারী ভাই, আলহামদুলিল্লাহ, আপনি চূড়ান্তভাবে এ থেকে মুক্তি চান জেনে আমরা খুশি হয়েছি। আমরা আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া করি তিনি যেন, আপনাকে সে তাওফিক দেন। এটা যে জঘন্য হারাম এ ব্যাপারে কারো কোন দ্বিধা নেই। এর জন্য এইটুকুই যথেষ্ট যে, পর্ণগ্রাফিতে আসক্ত ব্যক্তি এটা অনুভব করে যে, সে ভুল কাজ করছে এবং মানুষের কাছ থেকে এটাকে লুকিয়ে রাখে, মানুষের সামনে এটাকে প্রকাশ করতে পারে না। এ ধরণের কাজ হারাম হওয়ার দলিল হিসেবে এটাই যথেষ্ট। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

الْإِثْمُ مَا حَاكَ فِي صَدْرِكَ وَكَرِهْتَ أَنْ يَطَّلِعَ عَلَيْهِ النَّاسُ

গুনাহ হল যা তোমার অন্তরে খটকা তৈরী করে এবং মানুষ সেটা জেনে যাওয়াকে তুমি অপছন্দ কর। (সহিহ মুসলিম ২৫৫৩)

পর্ণগ্রাফির অনেক অপকারিতা রয়েছে; যেমন—

— এগুলো নিয়মিত দেখার ফলে অন্তরের ওপর প্রভাব ফেলে। আপনি যতক্ষণ এটি দেখতে থাকেন, ততক্ষণের প্রতিটি সেকেন্ডে সেকেন্ডে আপনার অন্তরে একের পর এক অব্যাহতভাবে কালো ফোঁটা পড়তে থাকে এবং এভাবে অন্তর একেবারে কালো হয়ে যায় এবং ঈমান দুর্বল হয়ে যায়। যার ফলে নেক আমলের প্রতি অনীহা চলে আসে। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,

إِنَّ الْعَبْدَ إِذَا أَخْطَأَ خَطِيئَةً نُكِتَتْ فِي قَلْبِهِ نُكْتَةٌ سَوْدَاءُ ، فَإِذَا هُوَ نَزَعَ وَاسْتَغْفَرَ وَتَابَ سُقِلَ قَلْبُهُ ، وَإِنْ عَادَ زِيدَ فِيهَا حَتَّى تَعْلُوَ قَلْبَهُ وَهُوَ الرَّانُ الَّذِي ذَكَرَ اللَّهُ :

 كَلَّا بَلْ رَانَ عَلَى قُلُوبِهِمْ مَا كَانُوا يَكْسِبُونَ

বান্দা যখন একটি গুনাহ করে তখন তার অন্তরের মধ্যে একটি কালো চিহ্ন পড়ে। অতঃপর যখন সে গুনাহর কাজ পরিহার করে, ক্ষমা প্রার্থনা করে এবং তাওবাহ করে তার অন্তর তখন পরিষ্কার ও দাগমুক্ত হয়ে যায়। সে আবার পাপ করলে তার অন্তরে দাগ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং তার পুরো অন্তর এভাবে কালো দাগে ঢেকে যায়। এটাই সেই মরিচা আল্লাহ তা’আলা যার বর্ণনা করেছেন, কখনো নয়, বরং তাদের কৃতকর্মই তাদের মনে জং (মরিচা) ধরিয়েছে— (সূরা মুত্বাফফিফীন ১৪)। (তিরমিযী ৩৫৭ ইবনু মাজাহ ৪২৩৪)

— এগুলো নিয়মিত দেখার ফলে যৌনশক্তি নষ্ট হয়ে যায়।

— পর্ণগ্রাফিতে আসক্ত ব্যক্তির মস্তিষ্ক সব সময় নারীর দেহ নিয়ে চিন্তা করে ফলে তার ব্রেনের স্বাভাবিক প্রখরতা নষ্ট হয়ে যায়। ডিপ্রেশন তৈরী করে।

— পর্ণগ্রাফিতে আসক্ত ব্যক্তি স্বাভাবিক দায়িত্ববোধ হারিয়ে ফেলে। দুনিয়ার আর কোন চিন্তা তার মাথায় থাকে না পর্ণগ্রাফি ছাড়া। ফলে তার স্বাভাবিক জীবন যাপন ব্যাহত হয়। অন্য দশটা মানুষের মত সে আর স্বাভাবিক থাকতে পারে না।

— পর্ণগ্রাফি আসক্ত ব্যক্তির স্বাভাবিক রুচিবোধ নষ্ট হয়ে যায়। সে যেমন কুরুচিপূর্ণ দৃশ্য দেখেছে তেমনি দৃশ্য সে তার বউয়ের কাছ থেকে আশা করে যা কখনই কাংখিত নয়।

— পর্ণগ্রাফি এমন নেশা যা না দেখলে ঘুম হবে না। প্রতিদিনই ইন্টারনেট ক্রয় করে তাকে এসব দেখতে হয়। তাই এটি অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতি করে।

— সময়ের অপর নাম জীবন। সেকেন্ড, মিনিট আর ঘন্টার যোগ ফলই হলো আমাদের জীবন। সেই সময়কে আমরা হেলায় ফেলায় নষ্ট করে ফেলি। পর্ণ ছবি দেখার পর নিজের খায়েশ মিটে গেলে মনে হয় কেন আমি এই জিনিসটা দেখলাম আমার সময়টা নষ্ট হলো। কিন্তু তখন আর কিছুই করার থাকে না। সময় হলো এমন এক ধারালো তলোয়ার যদি আপনি তাকে সময় মতো কাটাতে না পারেন তবে সে নিশ্চিত আপনাকে কেটে ফেলবে।

— এ যদি এ ধরণের পাপ ফাঁস হয়ে যায় তাহলে তার এমন দুর্নাম হয় যে এতে তার ভাল গুণগুলোও ঢাকা পড়ে যায়। মানুষের কাছে তখন শুধু এ দুর্নামগুলোই আলোচিত হয়।

— যে চোখ দিয়ে আপনি নারীর দেহ দেখবেন সেই চোখ দিয়ে কখনো আল্লাহর ভয়ে পানি বের হবে না। কারণ আপনার অন্তর মরে যাবে। কোন ইবাদতেই আপনি মজা পাবেন না।

সুতরাং সময় থাকতে নিজেকে বাঁচাতে চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, আপনি একা ঘরে কম্পিউটার বা স্মার্ট ফোনের সামনে বসে যা করছেন তা আর কেউ না দেখলেও আল্লাহ্‌ দেখছেন, আর ফেরেশতারা তা লিখে রাখছে এক পরিষ্কার গ্রন্থে। আল্লাহ্‌ যদি এখনো আপনার কুকর্ম মানুষের সামনে প্রকাশ না করে দিয়ে থাকেন তাহলে বুঝবেন আপনাকে আল্লাহ্‌ তাওবা করার জন্য সুযোগ দিচ্ছেন। আপনি যদি তাওবা না করে মারা যান, তাহলে এই গ্রন্থের সবকিছু একদিন আপনার সামনে তুলে ধরা হবে, আপনার মা-বাবা, ভাই-বোন, স্ত্রী-সন্তান, বন্ধু সবাই আপনার আমলনামা দেখতে পাবে। নিজেকে প্রশ্ন করুন, সেদিনের সেই লজ্জার সম্মুখীন কি আপনি হতে পারবেন?

এ জঘন্য হারাম থেকে তাওবা করার জন্য কোন ক্রমধারা অবলম্বনের প্রয়োজন নেই। এ ধরণের চিন্তা হতে পারে শয়তানের ধোঁকা। বরং একজন মুমিন যখনই জানবে এটি হারাম তখনই তার সামনে এটি ত্যাগ করা ছাড়া আর কোন পথ নেই। আল্লাহ্‌ তাআলা বলেন,

وَمَا كَانَ لِمُؤْمِنٍ وَلا مُؤْمِنَةٍ إِذَا قَضَى اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَمْراً أَنْ يَكُونَ لَهُمْ الْخِيَرَةُ مِنْ أَمْرِهِمْ وَمَنْ يَعْصِ اللَّهَ وَرَسُولَهُ فَقَدْ ضَلَّ ضَلالاً مُبِيناً

আল্লাহ্‌ ও তাঁর রাসূল কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত দিলে কোন মুমিন পুরুষ কিংবা মুমিন নারীর জন্য সে বিষয়ে তাদের কোন (ভিন্ন সিদ্ধান্তের) ইখতিয়ার সংগত নয়। আর যে আল্লাহ্‌ ও তাঁর রাসূলকে অমান্য করল সে স্পষ্টভাবে পথভ্রষ্ট হলো। (সূরা আহ্‌যাব ৩৬)

আমরা আল্লাহ্‌ তাআলার কাছে দোয়া করি, তিনি যেন আপনাকে তাওবা করার তাওফিক দেন এবং আপনার তাওবা কবুল করেন।

(২). নিয়মিত নামায আদায় করুন এবং আল্লাহ্‌র কাছে মুনাজাত করে, তাঁকে স্মরণ করে, তাঁর কিতাব তেলাওয়াত করে স্বাদ অনুভব করুন। আল্লাহ্‌ তাআলা বলেন,

اتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِنَ الْكِتَابِ وَأَقِمِ الصَّلَاةَ إِنَّ الصَّلَاةَ تَنْهَى عَنِ الْفَحْشَاء وَالْمُنكَرِ وَلَذِكْرُ اللَّهِ أَكْبَرُ وَاللَّهُ يَعْلَمُ مَا تَصْنَعُونَ

আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামায কায়েম করুন। নিশ্চয় নামায অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা কর। (সূরা আনকাবুত ৪৫)

একবার সাহাবারা রাসূলুল্লাহ ﷺ-কে বলল, অমুক সাহাবী বিভিন্ন ধরনের খারাপ কাজে জড়িয়ে পড়েছে। রাসূলুল্লাহ ﷺ জিজ্ঞেস করলেন, সে কি এখনো নামাজ পড়ে? সবাই বলল, হ্যাঁ, পড়ে। রাসূলুল্লাহ ﷺ বললেন, সে যদি নামাজ পড়তে থাকে তাহলে নামাজ তাকে অবশ্যই একদিন খারাপ কাজ থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসবে। (মুসনাদে আহমাদ ২/৪৪৭)

(৩). একাকী থাকবেন না। বিশেষ করে একাকী রাত কাটাবেন না। হাদিসে এসেছে নবী ﷺ কোন পুরুষকে একাকী রাত কাটাতে নিষেধ করেছেন। (মুসনাদে আহমাদ ২/৯১)

ঘুমানোর সময় ইসলামী আদবগুলো মেনে চলুন। যেমন ঘুমানোর দোয়াগুলো পড়া, ডান পার্শ্বে কাত হয়ে শোয়া, পেটের উপর ভর দিয়ে না-ঘুমানো; যেহেতু এ সম্পর্কে নবী ﷺ-এর নিষেধ আছে।

পাশাপাশি নবী নবী ﷺ-এর নির্দেশিত প্রতিকার পদ্ধতি গ্রহণ করুন। সেটা হচ্ছে– রোযা রাখা। কেননা রোযা যৌন চাহিদাকে পরিশীলিত করে।

والله اعلم بالصواب

উত্তর দিয়েছেন

শায়েখ উমায়ের কোব্বাদী

পর্ণগ্রাফি আমার ঈমান নষ্ট করে ফেলতেছে


Monday, July 19, 2021

কি কাজ করলে ফেরেশতাদের দু'আ পাবেন

কি কাজ করলে ফেরেশতাদের দু'আ পাবেন চলুন জেনে নিই। আসুন, এরকম (৫) টি সময়ের কথা জানি যখন আমরা ফেরেশতাদের দুআয় শামিল হতে পারব।

কি কাজ করলে ফেরেশতাদের দু'আ পাবেন

৫ সময়ে দোয়া করলে ফেরেসতাদের দোয়া পেতে পারেন

(১) দান সদকার সময়

দান সদকার সময় ফেরেশতাগণ দাতার জন্য দুআ করেন। নবীজি (সাঃ) বলেছেন, 

'প্রত্যহ সকালে বান্দা যখন উঠে, দুজন ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়। একজন দুআ করে ও আল্লাহ, যে দান করে আপনি তাকে দান করুন", দ্বিতীয় জন বলে যে (দান হতে হাত) গুঁটিয়ে রাখে, তাকে ধ্বংস করুন।

[সহীহ মুসলিম-(২৩৮৩)]


(২) মসজিদে সালাতের পর কিছুক্ষণ বসা অবস্থায়।

আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সাঃ) বলেন, সালাত আদায়ের পর ব্যক্তি যতক্ষণ নিজ সালাতের স্থানে থাকে, ফেরেশতাগণ তার জন্য এ বলে দুআ করতে থাকেন ও আল্লাহ, আপনি তার ওপর রহমত বর্ষণ করুন এবং তার প্রতি অনুগ্রহ করুন।

[সহীহ বুখারী-(৬৪৭)]


(৩) মানুষকে উত্তম বিষয় শিক্ষা দেয়া

আবু উমামাহ আল-বাহিলি (রাযি.) হতে বর্ণিত; তিনি বলেন, নবীজির সামনে দুজন ব্যক্তির কথা বলা হলো, যাদের একজন আবেদ, আরেকজন আলেম। (তাদের মাঝে কে উত্তম?) নবীজি বললেন,তোমাদের সর্বশেষ জনের ওপর আমার যেমন শ্রেষ্ঠত্ব, আবেদের ওপর আলিমের অনুরূপ শ্রেষ্ঠত্ব।এরপর তিনি বললেন,আল্লাহ তাআলা, তাঁর ফেরেশতাগণ এবং আসমান ও জমিনের অধিবাসী থেকে শুরু করে, পিঁপড়া থেকে পাথর, (জলের) মাছেরা পর্যন্ত সেই ব্যক্তির জন্য দু'আ করে, যে শিক্ষক মানুষকে উত্তম বিষয় শেখায়।

[জামি আত-তিরমিযী-(২৬৮৫)]


(৪) অসুস্থকে দেখতে যাওয়া

অসুস্থকে দেখতে যাওয়া এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎ করার সময় ফেরেশতাগণ দুআ করেন। নবীজি বলেন,যে ব্যক্তি অসুস্থকে দেখতে যায়, কিংবা আল্লাহর জন্য ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎ করে, তখন একজন ঘোষণাকারী ঘোষণা করেন,তোমার মঙ্গল হোক, তোমার জীবন সুন্দর হোক, জান্নাতের একটি মনজিল তোমার হোক।

[তিরমিযী (২১৩৯)]


(৫) অন্যের জন্য দুআ করা

নবীজি (সাঃ) বলেন, একজন মুসলিম যখন তার ভাইয়ের অনুপস্থিতে দুআ করে, সেই দুআ কবুল করা হয়। সে সময় তার মাথার কাছে একজন ফেরেশতা অবস্থান করেন। ব্যক্তি যখন তার ভাইয়ের জন্য কল্যাণের দুআ করে ফেরেশতা বলেন আমিন তোমার জন্য ও অনুরুপ।

[মুসলিম (২৭৩৩)]

যেভাবে দোয়া করলে কবুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে

দোয়া করার সুযোগ পাওয়া নিঃসন্দেহে আল্লাহর এক অশেষ রহমত। আল্লাহ আমাদের সুযোগ দিয়েছেন নিজেদের চাওয়া গুলো আল্লাহর দরবারে পেশ করার। কিন্তু কোনোদিন কি আমরা নিজেদের দোয়ার ভাষা গুলো নিয়ে ভেবেছি?? আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে আজকে দোয়া করার ধরন সম্পর্কে কিছুটা লিখছি।

দোয়া কবুল হওয়ার উপায়

আমরা যখন কোনো কিছুর জন্য আবেদন করে কোনো দরখাস্ত লিখি তখন অবশ্যই আমরা চেষ্টা করি নিজেদের চাওয়া টাকে সর্বাত্মকভাবে তুলে ধরতে। তখন দরখাস্ত টা অনুমোদন করার হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। ঠিক তেমনি আল্লাহর কাছে যখন আমরা কোনো দোয়া করি তখন আমাদের এমনভাবে নিজেদের দোয়া পেশ করতে হবে যাতে সেই দোয়া কবুল হওয়া আমাদের জন্য কতটা জরুরি তা বলতে পারি। 

দোয়ার ক্ষেত্রে আমাদের এটাও দেখতে হবে যে আমরা কি চাচ্ছি আর কিভাবে চাচ্ছি। কারন দোয়া কবুলের জন্য সেটা অবশ্যই নেক উদ্দেশ্যে হতে হবে। আর দোয়া করলে আমাদের এই মাইন্ডসেট থাকতে হবে যে আমাদের দোয়া কবুল হবেই ইন শা আল্লাহ। 

আজকে আমাদের প্রত্যহ করা কিছু দোয়া আমরা সুন্দরভাবে যেভাবে আল্লাহর দরবারে পেশ করতে পারি তা আমি নিজের ধারণা থেকে বলছি। 

১.

❌ আল্লাহ অমুক ব্যাক্তিকে আমার জীবনসঙ্গী করে দিন।

✔ আল্লাহ যদি অমুক ব্যাক্তি আমার দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য কল্যাণকর হয় তবেই তাকে আমার জীবনসঙ্গী করে দিন নতুবা তার থেকে আমার মন ঘুরিয়ে দিন। 

২.

❌ আল্লাহ আমাকে শীঘ্রই একটি চাকরি জুটিয়ে দিন।

✔ আল্লাহ আমাকে শীঘ্রই একটি হালাল আর সম্মানজনক চাকরি জুটিয়ে দিন।

৩.

❌ আল্লাহ আমাকে মৃত্যু দিন( এই দোয়া অনেকেই করেন কোনো কষ্টে পড়লে। এটা অবশ্যই অনুচিত।) 

✔ আল্লাহ আমাকে সবর করার তৌফিক দিন।  আমাকে নেক হায়াত দিন। আর আমার সব গুনাহ মাফ হওয়া ছাড়া আমাকে এই দুনিয়া থেকে উঠিয়ে নিয়েন না।

৪.

❌ আল্লাহ অমুক আমাকে কষ্ট দিয়েছে। তার উপর গজব নাজিল করুন।( অনেকেই এরকম চাইতে দেখেছি। এটাও খুবই অনুচিত)

✔আল্লাহ অমুককে হেদায়েত দিন। তাকে মন থেকে মাফ করে দেয়ার তৌফিক দিয়েন। আর আমি যদি তাকে কষ্ট দিয়ে থাকি তবে তাকে আমাকে মন থেকে মাফ করে দেয়ার তৌফিক দান করুন। এবং তার সাথে আমার সম্পর্ক পূর্বের চেয়ে ঘনিষ্ঠ করে দিন।

৫. 

❌আল্লাহ তাড়াতাড়ি আমার বিয়ের ব্যবস্থা করে দিন। 

✔ আল্লাহ আমাকে একজন দ্বীনদার আর নেককার জীবনসঙ্গী প্রদান করুন। এমন জীবনসঙ্গী দিন যে আমার চক্ষু শীতল করবে, আপনাকে ভালোবেসে আমাকে ভালোবাসবে, আমার ইলম অর্জনের সহযোগী হবে, আর যে আমার জান্নাতের সঙী হবে। (অন্যান্য বৈশিষ্ট্য যেমন সৌন্দর্য, বুদ্ধিমত্তা, বংশগত মর্যাদা ও নিজেদের মতো উল্লেখ করতে পারেন। তবে অবশ্যই আগে দ্বীনকে প্রাদান্য দিবেন।)

৬. 

❌আল্লাহ আমার জ্ঞান বাড়িয়ে দিন।

✔আল্লাহ আমাকে উপকারী জ্ঞান দান করুন। আমাকে পর্যাপ্ত ইলম দান করুন, ইলম অনুযায়ী আমল করার আর তা সবার কাছে পৌঁছে  দেয়ার তৌফিক দান করুন। 

৭. 

❌আল্লাহ আমাকে সন্তান দান করুন।

✔ আল্লাহ আমাকে নেককার সন্তান দান করুন। এমন সন্তান দান করুন যে দুনিয়া ও আখিরাতে আমার জন্য কল্যাণকর হবে।

৮.

❌ আল্লাহ আমি অমুক গুনাহ করে ফেলেছি।।আমাকে মাফ করুন।

✔ আল্লাহ আমি অমুক গুনাহ মাফ করুন। আর আমাকে এমনভাবে হেদায়েত দিন যাতে আমি পুনরায় এই গুনাহ না করি। সেই গুনাহ আর আমার মাঝে একটি দেয়াল করে দিন।

আরো অনেক দোয়াই লিখা যায় এরকম। আজকে কমন কয়টা নিয়ে লিখলাম। আর দোয়া করার সময় আল্লাহর গুনবাচক নামগুলো দিয়ে দোয়া করার চেষ্টা করবেন। যেমনঃ চাকরির জন্য চাওয়ার সময় আর- রজ্জাক( আল্লাহ রিযিকদাতা), ক্ষমা চাওয়ার সময় আল- গফফার (আল্লাহ ক্ষমাশীল)।  এভাবে দোয়া করলে কবুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। আর অবশ্যই দোয়া কিংবা মুনাজাতের শুরুতে আল্লাহর প্রশংসা আদায় করবেন, তারপর নবীজী (স) এর উপর দুরুদ শরিফ পাঠ করবেন। দোয়া শেষ করার আগেও এই পদ্ধতি অনুসরণ করবেন। ইন শা আল্লাহ দোয়া কবুল হবেই। 

নিজের সীমিত জ্ঞান থেকে লিখেছি। ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।