•• সে তার দৃষ্টি নত রাখবে। রাস্তাঘাটে বা এখানে সেখানে মেয়েদের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকবে না।
•• অফিসে বা বাহিরে থাকা অবস্থায় কি করছে তা নিয়ে আপনাকে দুশ্চিন্তায় থাকবে হবে না। অফিসের কলিগ বা অন্য মেয়েদের সাথে ফ্ল্যার্ট করছে কিনা সেই ভয়ে থাকতে হবে না আপনাকে।
•• আপনার সাথে অশালীন আচরণ করবে না। কখনো অশ্লীল শব্দ উচ্চারণ করবে না। আজেবাজে ভাষার ব্যবহার বা গালাগালি করবে না।
•• কখনো আপনার বা সন্তানের গায়ে হাত তুলবে না।
•• বিয়েতে মোটা অংকের যৌতুক বা উপহার দাবি করবে না। ইন্ডিরেক্টলি সেটার জন্যে ফোর্স করবে না।
•• ড্রাগস বা খারাপ সঙ্গের ভয় থাকবে না আপনার। নেশাজাতীয় কোন কিছুর সাথে সম্পৃক্ততা থাকবে না। যাদের সাথে মিশতেছে ওরা কেমন। কবে না ঘরে মাতাল হয়ে ফিরে এই ভয় থাকবে না আপনার।
•• আপনাকে এবং আপনার পরিবারের লোকজনকে সে সম্মান করবে। ভালো ব্যবহার করবে।
•• দ্বীন ও দুনিয়ার কাজে সহযোগী হবে। আশা করা যায় ঘরের কাজে সহযোগীতা পাবেন। চাকরাণী নয় রাণীর মতো ট্রিট করবে আপনাকে।
•• দ্বীন পালনের জন্যে পরিপূর্ণ পর্দা করার জন্যে আপনি একটি সুন্দর পরিবেশ পাবেন। দ্বীন পালনে বা পর্দা করতে কোন বাধার মুখোমুখী হতে হবে না।
•• একসাথে দ্বীন পালনের মাধ্যমে জান্নাতের দিকে এগিয়ে যেতে সহজ হবে। আপনি একজন মাধ্যম পাবেন যার সহযোগিতায় আলেমদের কাছ থেকে বিভিন্ন মাসয়ালা মাসায়েল জানতে পারবেন। ভালো একজন গাইড পাবেন যে দ্বীন পালনে আপনাকে সঠিক দিক নির্দেশনা দিতে পারবে। নিজে না পারলেও আলেমদের কাছ থেকে জেনে জানাতে পারবে।
কেন আপনি দ্বীনদার কোন মেয়েকে বিয়ে করবেন ?
•• যেহেতু সে পরিপূর্ণ পর্দানশিন হবে তাই দাইয়্যুস হওয়ার মতো বড় একটি আজাব থেকে বেঁচে যাবেন আপনি। হাশরের ময়দানে অনেক জবাবদিহিতার হাত থেকে আপনি বেঁচে যাবেন।
•• সে উত্তম চরিত্রের পবিত্র মানুষ হবে। দুনিয়ার সামান্য কিছুর বিনিময়ে সে তার স্বকীয়তা হারাবে না। মৃত্যুর ভয়েও সে তার সম্মান ও সম্ভ্রমকে হারাবে না।
•• অফিসে বসে দুশ্চিন্তা করতে হবে না; সে অনৈতিক কোন কার্যকলাপে জাড়াচ্ছে কি না। আপনার সাথে প্রতারণা করছে কি না। আল্লাহর ভয়েই সে নিজের চরিত্রের হেফাজত করবে।
•• আপনার সন্তান ভালো একজন শিক্ষিক পাবে। দক্ষ হাতে মানুষ হবে। অবহেলায় অনাদরে বড় হবে না। মানুষের মতো মানুষ হবে ইনশাআল্লাহ্।
•• মোটা অংকের দেনমোহর দিতে হবে না। ওয়েডিং ফটোগ্রাফি, বিশাল রিসেপশান ও কয়েক লাখ টাকার শপিংয়ের দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকবেন।
•• এই বার্ষিকী, সেই বার্ষিকী, অমুক দিবস, তমুকের বার্থডে পার্টির গিফটের ঝামেলা থেকে মুক্ত আপনি। এই দিবস সেই দিবসের ডেট মনে রাখতে হবে না কষ্ট করে। অমুক মাসের অমুক তারিখে গিফট কিনে দেননি কেন তা নিয়ে ঝগড়া করবে না সপ্তাহ জুড়ে।
•• আপনার হালাল ইনকাম অল্প হলে তাতেই তুষ্ট থাকবে। হারাম থেকে বেঁচে থাকতে সহজ হবে আপনার জন্যে। কুমিরের মতো আচরণ করবে না। এটা চাই ওটা চাই বলে আপনাকে ফোর্স করবে না। হারামের দিকে ঠেলে দিবে না।
•• আনুগত্য করবে আপনার। কথায় কথায় তর্ক করবে না। বেয়াদবি করবে না।
•• হিন্দি সিরিয়াল বা ভারতীয় বাংলা সিরিয়ালের আজাব থেকে মুক্ত থাকবেন ইনশাআল্লাহ্। অমুক ভাবী এই করেছে তমুক ভাবী সেই করেছে এই ধরনের ক্যাচাল থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন।
•• দ্বীনের পথে অগ্রসর হতে সাহায্য করবে আপনাকে। ঈমান ও আমল বুষ্ট হবে ইনশাআল্লাহ্। আল্লাহর রাস্তায় বের হতে সাহায্য করবে আপনাকে। বের হওয়ার সময় হলে ব্যাগ গুছিয়ে দিবে আপনার। আচল দিয়ে বেঁধে রাখবে না ইনশাআল্লাহ্।
লেখাটা পড়ার পর অনেকেরই মনে হবে ইশশশ আমার স্বামী (ছেলেদের বেলায় স্ত্রী) যদি এমন হতো। অথচ আমাদের চিন্তা করা উচিৎ ছিল আমি যদি এমন স্বামী/স্ত্রী হতে পারতাম। নিজের দায়িত্বটা আগে ঠিক মতো পালন করি তারপর আল্লাহর উপর ভরসা করি এবং তেমন কারো জন্যে দোয়া করতে থাকি। আল্লাহর কাছে নিজের পছন্দ মতো চাওয়ার পাশাপাশি যেন এটাও চাই, আমি যেন তার যোগ্য হতে পারি।
•• অফিসে বা বাহিরে থাকা অবস্থায় কি করছে তা নিয়ে আপনাকে দুশ্চিন্তায় থাকবে হবে না। অফিসের কলিগ বা অন্য মেয়েদের সাথে ফ্ল্যার্ট করছে কিনা সেই ভয়ে থাকতে হবে না আপনাকে।
•• আপনার সাথে অশালীন আচরণ করবে না। কখনো অশ্লীল শব্দ উচ্চারণ করবে না। আজেবাজে ভাষার ব্যবহার বা গালাগালি করবে না।
•• কখনো আপনার বা সন্তানের গায়ে হাত তুলবে না।
•• বিয়েতে মোটা অংকের যৌতুক বা উপহার দাবি করবে না। ইন্ডিরেক্টলি সেটার জন্যে ফোর্স করবে না।
•• ড্রাগস বা খারাপ সঙ্গের ভয় থাকবে না আপনার। নেশাজাতীয় কোন কিছুর সাথে সম্পৃক্ততা থাকবে না। যাদের সাথে মিশতেছে ওরা কেমন। কবে না ঘরে মাতাল হয়ে ফিরে এই ভয় থাকবে না আপনার।
•• আপনাকে এবং আপনার পরিবারের লোকজনকে সে সম্মান করবে। ভালো ব্যবহার করবে।
•• দ্বীন ও দুনিয়ার কাজে সহযোগী হবে। আশা করা যায় ঘরের কাজে সহযোগীতা পাবেন। চাকরাণী নয় রাণীর মতো ট্রিট করবে আপনাকে।
•• দ্বীন পালনের জন্যে পরিপূর্ণ পর্দা করার জন্যে আপনি একটি সুন্দর পরিবেশ পাবেন। দ্বীন পালনে বা পর্দা করতে কোন বাধার মুখোমুখী হতে হবে না।
•• একসাথে দ্বীন পালনের মাধ্যমে জান্নাতের দিকে এগিয়ে যেতে সহজ হবে। আপনি একজন মাধ্যম পাবেন যার সহযোগিতায় আলেমদের কাছ থেকে বিভিন্ন মাসয়ালা মাসায়েল জানতে পারবেন। ভালো একজন গাইড পাবেন যে দ্বীন পালনে আপনাকে সঠিক দিক নির্দেশনা দিতে পারবে। নিজে না পারলেও আলেমদের কাছ থেকে জেনে জানাতে পারবে।
কেন আপনি দ্বীনদার কোন মেয়েকে বিয়ে করবেন ?
•• যেহেতু সে পরিপূর্ণ পর্দানশিন হবে তাই দাইয়্যুস হওয়ার মতো বড় একটি আজাব থেকে বেঁচে যাবেন আপনি। হাশরের ময়দানে অনেক জবাবদিহিতার হাত থেকে আপনি বেঁচে যাবেন।
•• সে উত্তম চরিত্রের পবিত্র মানুষ হবে। দুনিয়ার সামান্য কিছুর বিনিময়ে সে তার স্বকীয়তা হারাবে না। মৃত্যুর ভয়েও সে তার সম্মান ও সম্ভ্রমকে হারাবে না।
•• অফিসে বসে দুশ্চিন্তা করতে হবে না; সে অনৈতিক কোন কার্যকলাপে জাড়াচ্ছে কি না। আপনার সাথে প্রতারণা করছে কি না। আল্লাহর ভয়েই সে নিজের চরিত্রের হেফাজত করবে।
•• আপনার সন্তান ভালো একজন শিক্ষিক পাবে। দক্ষ হাতে মানুষ হবে। অবহেলায় অনাদরে বড় হবে না। মানুষের মতো মানুষ হবে ইনশাআল্লাহ্।
•• মোটা অংকের দেনমোহর দিতে হবে না। ওয়েডিং ফটোগ্রাফি, বিশাল রিসেপশান ও কয়েক লাখ টাকার শপিংয়ের দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকবেন।
•• এই বার্ষিকী, সেই বার্ষিকী, অমুক দিবস, তমুকের বার্থডে পার্টির গিফটের ঝামেলা থেকে মুক্ত আপনি। এই দিবস সেই দিবসের ডেট মনে রাখতে হবে না কষ্ট করে। অমুক মাসের অমুক তারিখে গিফট কিনে দেননি কেন তা নিয়ে ঝগড়া করবে না সপ্তাহ জুড়ে।
•• আপনার হালাল ইনকাম অল্প হলে তাতেই তুষ্ট থাকবে। হারাম থেকে বেঁচে থাকতে সহজ হবে আপনার জন্যে। কুমিরের মতো আচরণ করবে না। এটা চাই ওটা চাই বলে আপনাকে ফোর্স করবে না। হারামের দিকে ঠেলে দিবে না।
•• আনুগত্য করবে আপনার। কথায় কথায় তর্ক করবে না। বেয়াদবি করবে না।
•• হিন্দি সিরিয়াল বা ভারতীয় বাংলা সিরিয়ালের আজাব থেকে মুক্ত থাকবেন ইনশাআল্লাহ্। অমুক ভাবী এই করেছে তমুক ভাবী সেই করেছে এই ধরনের ক্যাচাল থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন।
•• দ্বীনের পথে অগ্রসর হতে সাহায্য করবে আপনাকে। ঈমান ও আমল বুষ্ট হবে ইনশাআল্লাহ্। আল্লাহর রাস্তায় বের হতে সাহায্য করবে আপনাকে। বের হওয়ার সময় হলে ব্যাগ গুছিয়ে দিবে আপনার। আচল দিয়ে বেঁধে রাখবে না ইনশাআল্লাহ্।
লেখাটা পড়ার পর অনেকেরই মনে হবে ইশশশ আমার স্বামী (ছেলেদের বেলায় স্ত্রী) যদি এমন হতো। অথচ আমাদের চিন্তা করা উচিৎ ছিল আমি যদি এমন স্বামী/স্ত্রী হতে পারতাম। নিজের দায়িত্বটা আগে ঠিক মতো পালন করি তারপর আল্লাহর উপর ভরসা করি এবং তেমন কারো জন্যে দোয়া করতে থাকি। আল্লাহর কাছে নিজের পছন্দ মতো চাওয়ার পাশাপাশি যেন এটাও চাই, আমি যেন তার যোগ্য হতে পারি।
ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের চ্যানেলটি
0 comments: