হজরত আয়েশার(রাঃ) হত্যাকারী মুয়াবিয়াকে(লা’নত) রক্ষার চেষ্টা করেছেন বুখারী সংকলক ইসমাইল বুখারী
হোমায়দ ইবনে আব্দুর রশিদ(রাঃ) বলেন,আমি হযরত মুয়াবিয়াকে(রাঃ)
একদা খোতবার মধ্যে বলতে শুনেছি,
তিনি বলেন, আমি রাসুলকে(সাঃ) বলতে শুনেছি,
তিনি ইরশাদ করেছেনঃ আল্লাহ যার কল্যান মঙ্গলের ইচ্ছা করেন তাঁকে দ্বীনি ইলম দান করেন। আমি বন্টনকারী এবং আল্লাহ হলেন দাতা। এ উম্মত সর্বদা আল্লাহর হুকুমের উপর প্রতিষ্টিত থাকবে। যারা তাঁদের বিরোধীতা করবে, কেয়ামত আসা পর্যন্ত বিরোধীরা কখনও তাঁদের ক্ষতি করতে পারবে না।
(বুখারী,হাদিস# ৭১,প্রকাশক ঃসোলায়মানী বুক হাউস,একুশে বই মেলা,২০০৬)।
সম্মানিত পাঠক খেয়াল করুন,মুয়াবিয়া ছিল হজরত আয়েশার(রাঃ) হত্যাকারী। মুয়াবিয়া গর্ত খুড়ে গর্তের ভিতর গরম চুন ঢেলে তাতে হজরত আয়েশাকে(রাঃ) নিক্ষেপ করে হত্যা করে। মুয়াবিয়ার বাপ আবু সুফিয়ান রাসুলের(সাঃ) বিরুদ্বে ২২ বছরে ২৬টি যুদ্বের নেতৃ্ত্ব দেন। মুয়াবিয়ার মা হেন্দা ছিল রাসুলের(সাঃ) চাচা হামজার(রাঃ) কলিজা ভক্ষনকারীনি মহিলা এবং সে ছিল ততকালীন আরবের প্রতিষ্টিত পতিতা। মুয়াবিয়ার কুপুত্র ইয়াজিদ ছিল রাসুল(সাঃ) ঘোষিত বেহেস্তের নেতা হজরত ইমাম হুসাইনের(সাঃ) হত্যাকারী। হাদিসটির একটি অংশ-“এ উম্মত সর্বদা আল্লাহর হুকুমের উপর প্রতিষ্টিত থাকবে। যারা তাঁদের বিরোধীতা করবে,কেয়ামত আসা পর্যন্ত বিরোধীরা কখনও তাঁদের ক্ষতি করতে পারবে না”। হাদিসের একথাটি মোটেই সঠিক না। কারন রাসুলের(সাঃ) উম্মত সর্বদা আল্লাহর হুকুমের উপর প্রতিষ্টিত থাকেন নি। রাসুলের(সাঃ)
ইন্তেকালের পরেই উম্মতের একটি অংশ রাসুলের(সাঃ) মনোনীত উত্তরাধীকারী ইমামকে
ত্যাগ করে নিজেরা খলিফা হয়েছিল। এরপরের মুসলমানদের যে ক্ষতি উমাইয়া ও
আব্বাসীয়রা করেছে ,ইতিহাস তাঁর সাক্ষী হয়ে আছে। আশা করি কুরান ও নবী
পরিবারের(আঃ) অনুসারীরা এব্যাপারে আরও বিস্তারিত সবাইকে জানাবেন।
ইনশাআল্লাহ-চেপে রাখা ইতিহাস থেকে মুমিন-মুসলমানেরা শিক্ষা গ্রহন করবেন।
হোমায়দ ইবনে আব্দুর রশিদ(রাঃ) বলেন,আমি হযরত মুয়াবিয়াকে(রাঃ)
তিনি বলেন, আমি রাসুলকে(সাঃ) বলতে শুনেছি,
তিনি ইরশাদ করেছেনঃ আল্লাহ যার কল্যান মঙ্গলের ইচ্ছা করেন তাঁকে দ্বীনি ইলম দান করেন। আমি বন্টনকারী এবং আল্লাহ হলেন দাতা। এ উম্মত সর্বদা আল্লাহর হুকুমের উপর প্রতিষ্টিত থাকবে। যারা তাঁদের বিরোধীতা করবে, কেয়ামত আসা পর্যন্ত বিরোধীরা কখনও তাঁদের ক্ষতি করতে পারবে না।
(বুখারী,হাদি
সম্মানিত পাঠক খেয়াল করুন,মুয়াবিয়া ছিল হজরত আয়েশার(রাঃ) হত্যাকারী। মুয়াবিয়া গর্ত খুড়ে গর্তের ভিতর গরম চুন ঢেলে তাতে হজরত আয়েশাকে(রাঃ) নিক্ষেপ করে হত্যা করে। মুয়াবিয়ার বাপ আবু সুফিয়ান রাসুলের(সাঃ) বিরুদ্বে ২২ বছরে ২৬টি যুদ্বের নেতৃ্ত্ব দেন। মুয়াবিয়ার মা হেন্দা ছিল রাসুলের(সাঃ) চাচা হামজার(রাঃ) কলিজা ভক্ষনকারীনি মহিলা এবং সে ছিল ততকালীন আরবের প্রতিষ্টিত পতিতা। মুয়াবিয়ার কুপুত্র ইয়াজিদ ছিল রাসুল(সাঃ) ঘোষিত বেহেস্তের নেতা হজরত ইমাম হুসাইনের(সাঃ) হত্যাকারী। হাদিসটির একটি অংশ-“এ উম্মত সর্বদা আল্লাহর হুকুমের উপর প্রতিষ্টিত থাকবে। যারা তাঁদের বিরোধীতা করবে,কেয়ামত আসা পর্যন্ত বিরোধীরা কখনও তাঁদের ক্ষতি করতে পারবে না”। হাদিসের একথাটি মোটেই সঠিক না। কারন রাসুলের(সাঃ) উম্মত সর্বদা আল্লাহর হুকুমের উপর প্রতিষ্টিত থাকেন নি। রাসুলের(সাঃ)
ইনশাআল্
ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের চ্যানেলটি
0 comments: