ঘটনা ১:
পরিচিত এক বড় ভাই, ভার্সিটি লাইফের প্রথম দিকেই বিয়ে করে।পুরাপুরি ভাবে ইসলামী অনুশাসন মেনে চলে। পারিবারিক লাইফ, বাইরের লাইফ সব কিছুই। বিয়ের পরে হাল্কা কিছু টিউশনি করাতো।তা দিয়েই সংসার চালাতো।তখন অনেক কষ্ট হতো।কিন্তু আল'হামদুলিল্লাহ! ভাই আল্লাহর ওপর ভরসা রাইসে, সে অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করছে। এখন আল'হামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছে বিবি-বাচ্চা নিয়ে।
ঘটনা ২:
এইটাও পরিচিত এক ভাই এর কাহিনী।বড়লোক বাবার ছেলে৷ উনি ও ভার্সিটি লাইফের প্রথম দিকে বিয়ে করেন।কিন্তু উনার জীবন ছিল একদম আধুনিক।স্ত্রীর সাথে ছবি দিতো ফেইসবুকে।ইসলামী কোন নিয়ম কানুন ছিলো না জীবনযাপন এ। স্ত্রী লাগামছাড়া। ভাই ও কিছু বলতো না। কয়েকদিন জাওয়ার পরে দেখা গেলো, মেয়েটার আরো ছেলের সাথে রিলেশন আছে।পরিশেষে, ডিভোর্স দিয়ে দেয় ওই মেয়েকে।
উপরের ২ টা ঘটনা অহরহ ঘটছে এখন।আমার এক ফ্রেন্ড কে তাড়াতাড়ি বিয়ের কথা বলার পরে সে একগাদা কাহিনী শুনালো, যেইগুলা তাড়াতাড়ি বিয়ে কিন্তু পরিনতি ডিভোর্স।
পরে আমার ফ্রেন্ড কে জিজ্ঞাসা করলাম, তারা কেমন লাইফ লিড করতো?
ও বল্লো, একদম আধুনিক(অর্থাৎ ঘটনা ২ এর মতো)।
পরে আমার ফ্রেন্ডকে আমিও কিছু কাহিনী বল্লাম, যেইটা ঘটনা ১ এর সাথে সাদৃস্যপূর্ণ এবং তাদের হ্যাপি ম্যারিজ লাইফ।
এই জিনিসটার দিকেই আমাদের ফোকাস করা উচিত। জেনা থেকে বাঁচার জন্যে আমরা তাড়াতাড়ি বিয়ের কথা বলতেছি/বিয়ে করতেছি।কিন্তু আমার জীবনে ইসলামের নিয়ম-কানুন আছে কি না এই ব্যাপারে আমার খেয়াল নাই।বিয়ে করতেছি,পরে ডিভোর্স হয়ে জাচ্ছে।
আর এর ফলে হতাশায় ভুগতেছে আমাদের মতো মানুষেরা, যারা তাড়াতাড়ি বিয়ে করতে চাচ্ছে, কিন্তু আশেপাশের এতোসব কাহিনীর কারনে সাহস করতে পারছে না।
এমন ও কাহিনী শুনেছি, বাবা-মা বিয়ে দিতে চায়। কিন্তু তার এক ফ্যামিলি মেম্বার বিয়ের পরে ডিভোর্স হয়ে গেছে, এই ভয়ে সে বিয়েই করতে চাইতেসে না।
তাই তাড়াতাড়ি যদি বিয়ে করতে চাই, আমাদের ইসলাম অনুযায়ী জীবন চালাতে হবে, হ্যাপি ম্যারিজ লাইফের জন্যে।
ব্যতিক্রম যে নেই, তা কিন্তু না। কিন্তু ওইটা অনেক রেয়ার এখনকার জামানাতে। একটা কথা শুনেছিলাম(সত্যতা জানা নেই), মালয়েশিয়া তে বিয়ে করতে হলে নাকি বিয়ের কোর্স করতে হয়।
আমাদের দেশে এমন কিছু নাই, কিন্তু অনেক কিতাব আছে, আলেম আছে। আলেমদের সহবতে থেকে বিয়ের ব্যাপারে কিতাব গুলা পরলে, বিয়ের পরে স্বামী-স্ত্রীর হক এর ব্যাপারে জানা জায়।আর এইটা সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ। কারন স্বামী-স্ত্রী যদি ঠিকমতো একজনের হক আরেকজন পুরা করে, তাহলে ইনশাআল্লাহ ম্যারিজ লাইফে ডিভোর্স এর মতো সমস্যা সৃষ্টি হবে না।
আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করার তৌফিক দান করুক।।
আমিন।
পরিচিত এক বড় ভাই, ভার্সিটি লাইফের প্রথম দিকেই বিয়ে করে।পুরাপুরি ভাবে ইসলামী অনুশাসন মেনে চলে। পারিবারিক লাইফ, বাইরের লাইফ সব কিছুই। বিয়ের পরে হাল্কা কিছু টিউশনি করাতো।তা দিয়েই সংসার চালাতো।তখন অনেক কষ্ট হতো।কিন্তু আল'হামদুলিল্লাহ! ভাই আল্লাহর ওপর ভরসা রাইসে, সে অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করছে। এখন আল'হামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছে বিবি-বাচ্চা নিয়ে।
ঘটনা ২:
এইটাও পরিচিত এক ভাই এর কাহিনী।বড়লোক বাবার ছেলে৷ উনি ও ভার্সিটি লাইফের প্রথম দিকে বিয়ে করেন।কিন্তু উনার জীবন ছিল একদম আধুনিক।স্ত্রীর সাথে ছবি দিতো ফেইসবুকে।ইসলামী কোন নিয়ম কানুন ছিলো না জীবনযাপন এ। স্ত্রী লাগামছাড়া। ভাই ও কিছু বলতো না। কয়েকদিন জাওয়ার পরে দেখা গেলো, মেয়েটার আরো ছেলের সাথে রিলেশন আছে।পরিশেষে, ডিভোর্স দিয়ে দেয় ওই মেয়েকে।
উপরের ২ টা ঘটনা অহরহ ঘটছে এখন।আমার এক ফ্রেন্ড কে তাড়াতাড়ি বিয়ের কথা বলার পরে সে একগাদা কাহিনী শুনালো, যেইগুলা তাড়াতাড়ি বিয়ে কিন্তু পরিনতি ডিভোর্স।
পরে আমার ফ্রেন্ড কে জিজ্ঞাসা করলাম, তারা কেমন লাইফ লিড করতো?
ও বল্লো, একদম আধুনিক(অর্থাৎ ঘটনা ২ এর মতো)।
পরে আমার ফ্রেন্ডকে আমিও কিছু কাহিনী বল্লাম, যেইটা ঘটনা ১ এর সাথে সাদৃস্যপূর্ণ এবং তাদের হ্যাপি ম্যারিজ লাইফ।
এই জিনিসটার দিকেই আমাদের ফোকাস করা উচিত। জেনা থেকে বাঁচার জন্যে আমরা তাড়াতাড়ি বিয়ের কথা বলতেছি/বিয়ে করতেছি।কিন্তু আমার জীবনে ইসলামের নিয়ম-কানুন আছে কি না এই ব্যাপারে আমার খেয়াল নাই।বিয়ে করতেছি,পরে ডিভোর্স হয়ে জাচ্ছে।
আর এর ফলে হতাশায় ভুগতেছে আমাদের মতো মানুষেরা, যারা তাড়াতাড়ি বিয়ে করতে চাচ্ছে, কিন্তু আশেপাশের এতোসব কাহিনীর কারনে সাহস করতে পারছে না।
এমন ও কাহিনী শুনেছি, বাবা-মা বিয়ে দিতে চায়। কিন্তু তার এক ফ্যামিলি মেম্বার বিয়ের পরে ডিভোর্স হয়ে গেছে, এই ভয়ে সে বিয়েই করতে চাইতেসে না।
তাই তাড়াতাড়ি যদি বিয়ে করতে চাই, আমাদের ইসলাম অনুযায়ী জীবন চালাতে হবে, হ্যাপি ম্যারিজ লাইফের জন্যে।
ব্যতিক্রম যে নেই, তা কিন্তু না। কিন্তু ওইটা অনেক রেয়ার এখনকার জামানাতে। একটা কথা শুনেছিলাম(সত্যতা জানা নেই), মালয়েশিয়া তে বিয়ে করতে হলে নাকি বিয়ের কোর্স করতে হয়।
আমাদের দেশে এমন কিছু নাই, কিন্তু অনেক কিতাব আছে, আলেম আছে। আলেমদের সহবতে থেকে বিয়ের ব্যাপারে কিতাব গুলা পরলে, বিয়ের পরে স্বামী-স্ত্রীর হক এর ব্যাপারে জানা জায়।আর এইটা সাহায্য করবে ইনশাআল্লাহ। কারন স্বামী-স্ত্রী যদি ঠিকমতো একজনের হক আরেকজন পুরা করে, তাহলে ইনশাআল্লাহ ম্যারিজ লাইফে ডিভোর্স এর মতো সমস্যা সৃষ্টি হবে না।
আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করার তৌফিক দান করুক।।
আমিন।
ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের চ্যানেলটি
0 comments: