উট পাখির গোস্ত সম্পূর্ন হালাল ও স্বাস্থ্যেকর দলিলসহ দেখুন। যে সকল কারনে কুরআন এবং হাদিসের আলোকে যে সব গোশত মানুষের জন্য হারাম করা হয়েছে তার একটিও উট পাথির মধ্যে নেই। যেমন, যেসব শিকারী পাখি থাবা বা নখর দিয়ে শিকার করে সেসব পাখি যেমন- ঈগল, চিল, শকুন, কাক, পেঁচা, বাঁজ পাখি ইত্যাদির মাংস ও ডিম খাওয়া হারাম।
আবদুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত, হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, 'সকল লম্বা ছেদন ও বিষদাঁতবিশিষ্ট শিকারী প্রাণী এবং থাবা বা লম্বা তীক্ষ্ন ঠোঁট ও নখরবিশিষ্ট শিকারী পাখির মাংস খাওয়া নিষেধ'।
সহিহ মুসলিম শরিফ, ১৯৩৪।
অন্যদিকে যেসব পাখি থাবা দিয়ে শিকার করে না, বরং শস্যদানা, ফসল ইত্যাদি খেয়ে জীবন ধারণ করে তাদের গোশত খাওয়া হালাল। যেমন- কবুতর, হাঁস, মুরগী, হুদহুদ, বক, সারস, চড়ুই, ঘুঘু, ময়ুর, তিতির, কোয়েল, রাজহাঁস, পানকৌড়ি ইত্যাদি। যদি কোনো পশু-পাখি পচা গলা খাবার খায় এবং তাদের মাংসে ও দুধে ঐ দুর্গন্ধ চলে আসে তবে তাদের মাংস ও দুধ খাওয়া মাকরুহ। কিন্তু পচা গলা খাবার খাওয়ার পরেও যদি ঐসব পশু-পাখির মাংস ও দুধ থেকে দুর্গন্ধ না আসে তাহলে তাদের মাংস ও দুধ খাওয়া হালাল।
সূত্র : রাদ্দুল মুহ্তার, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৩৪০।
হালাল-হারাম সম্পর্কিত কোরআন ও হাদিসের আলোকে প্রণীত মূলনীতি অনুসারে যেসব পশু পাখির গোশত খাওয়া হালাল তা হলো- উট, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, হরিণ, খরগোশ, গরু (বন্য গরুসহ), বন্য গাধা, হাঁস, মুরগী, তিতির, হুদহুদ, রাজহাঁস, বক, সারস, উটপাখি, ময়ুর, চড়ুই, কোয়েল, ঘুঘু, কবুতর, পানকৌড়ী এবং মাছ (চিংড়িসহ), ইত্যাদি।
বরং একটু ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখা যায় মুরগীর সাথে উটপাখির খাদ্যোভাস, চলাফেরা, বাচ্চা লালন-পালন প্রভৃতি বিষয়ে অনেক মিল রয়েছে।দেখতে অনেক বড়সড় হলেও উট পাখিরা কিন্তু মোটেও হিংস্র নয়। এদের প্রধান খাদ্য হলো বিভিন্ন শস্যদানা। কোন কোন সময় অবশ্য এরা পোকামাকড়ও খেয়ে থাকে। এদের তো দাঁত নেই। সে জন্য খাবার খাওয়ার সময় উট পাখিরা কিছু পাথর খেয়ে নেয়। এই পাথর এদের পাকস্থলীতে খাদ্যদানা হজমে পেষার কাজটি করে। অদ্ভূত হলেও সত্যি যে একটি পূর্ণাঙ্গ উট পাখি এদের পাকস্থলীতে ১ কেজি পাথর খেয়ে ঘুরে বেড়াতে পারে।
আর স্বাস্থ্যেগত দিকের কথা বিবেচনা করলে টকটকে লাল এই মাংশ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী, ইউরোপ এবং পশ্চিমা দেশগুলোতে ডাক্তার ও পুস্টিবিদগন গরু এবং খাশির মাংশের বদলে উট পাখির মাংশ খেতে উপদেশ দিয়ে থাকেন, কারন,
১. এদের মাংসে ৩% এরও কম ফ্যাট থাকে, এবং খুব সহজেই মাংশ থেকে এই ফ্যাট আলাদা করা যায়। যা উচ্চরক্ত চাপ এবং হৃদরোগের ঝুকি কমিয়ে দেয়।
২. এর মাংশ খুব সহজেই শরিলের মাংশ বাড়াতে সহায়তা করে।
৩. এদের মাংসে যে ফ্যাট থাকে তাপ্ আনস্যাচুরেটেউ ফ্যাটি এসিড।
৪.এর মাংশে প্রচুর পরিমানে আয়রন থাকে যা আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সহায়তা করে।
৫.এর মাংশে আছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন যা আমাদের শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।
আবদুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত, হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, 'সকল লম্বা ছেদন ও বিষদাঁতবিশিষ্ট শিকারী প্রাণী এবং থাবা বা লম্বা তীক্ষ্ন ঠোঁট ও নখরবিশিষ্ট শিকারী পাখির মাংস খাওয়া নিষেধ'।
সহিহ মুসলিম শরিফ, ১৯৩৪।
অন্যদিকে যেসব পাখি থাবা দিয়ে শিকার করে না, বরং শস্যদানা, ফসল ইত্যাদি খেয়ে জীবন ধারণ করে তাদের গোশত খাওয়া হালাল। যেমন- কবুতর, হাঁস, মুরগী, হুদহুদ, বক, সারস, চড়ুই, ঘুঘু, ময়ুর, তিতির, কোয়েল, রাজহাঁস, পানকৌড়ি ইত্যাদি। যদি কোনো পশু-পাখি পচা গলা খাবার খায় এবং তাদের মাংসে ও দুধে ঐ দুর্গন্ধ চলে আসে তবে তাদের মাংস ও দুধ খাওয়া মাকরুহ। কিন্তু পচা গলা খাবার খাওয়ার পরেও যদি ঐসব পশু-পাখির মাংস ও দুধ থেকে দুর্গন্ধ না আসে তাহলে তাদের মাংস ও দুধ খাওয়া হালাল।
সূত্র : রাদ্দুল মুহ্তার, খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ৩৪০।
হালাল-হারাম সম্পর্কিত কোরআন ও হাদিসের আলোকে প্রণীত মূলনীতি অনুসারে যেসব পশু পাখির গোশত খাওয়া হালাল তা হলো- উট, ছাগল, ভেড়া, মহিষ, হরিণ, খরগোশ, গরু (বন্য গরুসহ), বন্য গাধা, হাঁস, মুরগী, তিতির, হুদহুদ, রাজহাঁস, বক, সারস, উটপাখি, ময়ুর, চড়ুই, কোয়েল, ঘুঘু, কবুতর, পানকৌড়ী এবং মাছ (চিংড়িসহ), ইত্যাদি।
বরং একটু ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখা যায় মুরগীর সাথে উটপাখির খাদ্যোভাস, চলাফেরা, বাচ্চা লালন-পালন প্রভৃতি বিষয়ে অনেক মিল রয়েছে।দেখতে অনেক বড়সড় হলেও উট পাখিরা কিন্তু মোটেও হিংস্র নয়। এদের প্রধান খাদ্য হলো বিভিন্ন শস্যদানা। কোন কোন সময় অবশ্য এরা পোকামাকড়ও খেয়ে থাকে। এদের তো দাঁত নেই। সে জন্য খাবার খাওয়ার সময় উট পাখিরা কিছু পাথর খেয়ে নেয়। এই পাথর এদের পাকস্থলীতে খাদ্যদানা হজমে পেষার কাজটি করে। অদ্ভূত হলেও সত্যি যে একটি পূর্ণাঙ্গ উট পাখি এদের পাকস্থলীতে ১ কেজি পাথর খেয়ে ঘুরে বেড়াতে পারে।
আর স্বাস্থ্যেগত দিকের কথা বিবেচনা করলে টকটকে লাল এই মাংশ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী, ইউরোপ এবং পশ্চিমা দেশগুলোতে ডাক্তার ও পুস্টিবিদগন গরু এবং খাশির মাংশের বদলে উট পাখির মাংশ খেতে উপদেশ দিয়ে থাকেন, কারন,
১. এদের মাংসে ৩% এরও কম ফ্যাট থাকে, এবং খুব সহজেই মাংশ থেকে এই ফ্যাট আলাদা করা যায়। যা উচ্চরক্ত চাপ এবং হৃদরোগের ঝুকি কমিয়ে দেয়।
২. এর মাংশ খুব সহজেই শরিলের মাংশ বাড়াতে সহায়তা করে।
৩. এদের মাংসে যে ফ্যাট থাকে তাপ্ আনস্যাচুরেটেউ ফ্যাটি এসিড।
৪.এর মাংশে প্রচুর পরিমানে আয়রন থাকে যা আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়াতে সহায়তা করে।
৫.এর মাংশে আছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন যা আমাদের শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।
ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের চ্যানেলটি
0 comments: