হযরত মুসা (আ:) এর লাঠি মুবারকের অনেক গুনছিল। এখনও এই
লাঠি মুবারক ইসলামের জিবন্ত প্রমান হিসেবে তুরস্কের তোপকাপি জাদুঘরে
সংরক্ষিত আছে। এই লাঠি মুবারক ব্যবহার করবেন হযরত ইমাম মেহদি।
(২) হযরত মুসা (আঃ) এর যখন ক্ষুধা লাগত কিন্তু সাথে কোন খাবার থাকত না তখন তিনি লাঠি দ্বারা মাটিতে আঘাত করতেন আর সাথে সাথে মাটি ফেটে মুসা (আঃ) এর জন্য এক দিনের খাবার বের হয়ে আসত ।
(৩) হযরত মুসা (আঃ) এর যখন পিপাসা লাগত তখন তিনি লাঠি মাটিতে গেড়ে দিতেন তখন সাথে সাথে তার থেকে পানি বের হতে থাকত আবার যখন উঠিয়ে ফেলতেন সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যেত ।
(৪) হযরত মুসা (আঃ) যখন কোন ফল খাইতে চাইতেন তখন লাঠি মাটিতে গেড়ে দিতেন সঙ্গে সঙ্গে সেটি একটি গাছ হয়ে যেত তার মাঝে পাতা হত এবং ফলও হত ।
(৫) যখন কুয়া থেকে পানি উঠানোর প্রয়োজন দেখা দিত তখন সেই লাঠিটি বালতির কাজ দিত । পানি যত গভীরে থাকত লাঠিও তত লম্বা হয়ে যেত ।
(৬) রাতের বেলায় তার থেকে আলো ছড়াত ।
(৭) হযরত মুসা (আঃ) যখন কোন দুশমনের সামনে পরতেন সাথে সাথে লাঠিটি সেই দুশমনের সাথে লড়াই করে বিজয় হত। [ হাশিয়ায়ে জালালাইন পৃষ্ঠা ২৬১ ]
মুসা(আঃ) এর লাঠি ও যাদুকরের যাদু
বাকারা ৯০. যাদুকরেরা যেসব রশি ও লাঠি ছুঁড়ে ফেলার পর সেগুলো বিভিন্ন প্রকারের সাপ ও অজগরের মত দেখাচ্ছিল হযরত মূসার লাঠি সেগুলোকে গিলে খেয়ে ফেলেছিল , এ ধারণা করা ঠিক হবে না৷ কুরআন এখানে যা কিছু বলছে তা হচ্ছে, এই যে, হযরত মূসার লাঠি সাপে পরিণত হয়ে তাদের যাদুর প্রতারণা জাল ছিন্ন করতে শুরু করে৷ অর্থাৎ এ সাপ যেদিকে গেছে সেদিকেই তাদের যাদুর প্রভাবে যেসব লাঠি ও রশি সাপের মত হেলেদুলে নড়াচড়া করতে দেখা যাচ্ছিল তাদের সব প্রভাব খতম করে দিয়েছে এবং তার একটি মাত্র চক্করে যাদুকরদের প্রত্যেক সর্প অবয়বধারী লাঠি ও রশি সংগে সংগেই আগের মত লাঠি ও রশিতে পরিণত হয়ে গেছে৷
(অধিক ব্যাখ্যার জন্যে দেখুন সূরা তা-হা , টীকা ৪২)
হযরত মুসা (আঃ) এর লাঠির কি কি বৈশিষ্ট্য ছিল তা নিম্নরুপঃ
(১) হযরত মুসা (আঃ) যখন সফরে গেলে লাঠি তারঁ সাথে কথা বলতে বলতে চলত ।(২) হযরত মুসা (আঃ) এর যখন ক্ষুধা লাগত কিন্তু সাথে কোন খাবার থাকত না তখন তিনি লাঠি দ্বারা মাটিতে আঘাত করতেন আর সাথে সাথে মাটি ফেটে মুসা (আঃ) এর জন্য এক দিনের খাবার বের হয়ে আসত ।
(৩) হযরত মুসা (আঃ) এর যখন পিপাসা লাগত তখন তিনি লাঠি মাটিতে গেড়ে দিতেন তখন সাথে সাথে তার থেকে পানি বের হতে থাকত আবার যখন উঠিয়ে ফেলতেন সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে যেত ।
(৪) হযরত মুসা (আঃ) যখন কোন ফল খাইতে চাইতেন তখন লাঠি মাটিতে গেড়ে দিতেন সঙ্গে সঙ্গে সেটি একটি গাছ হয়ে যেত তার মাঝে পাতা হত এবং ফলও হত ।
(৫) যখন কুয়া থেকে পানি উঠানোর প্রয়োজন দেখা দিত তখন সেই লাঠিটি বালতির কাজ দিত । পানি যত গভীরে থাকত লাঠিও তত লম্বা হয়ে যেত ।
(৬) রাতের বেলায় তার থেকে আলো ছড়াত ।
(৭) হযরত মুসা (আঃ) যখন কোন দুশমনের সামনে পরতেন সাথে সাথে লাঠিটি সেই দুশমনের সাথে লড়াই করে বিজয় হত। [ হাশিয়ায়ে জালালাইন পৃষ্ঠা ২৬১ ]
মুসা(আঃ) এর লাঠি ও যাদুকরের যাদু
বাকারা ৯০. যাদুকরেরা যেসব রশি ও লাঠি ছুঁড়ে ফেলার পর সেগুলো বিভিন্ন প্রকারের সাপ ও অজগরের মত দেখাচ্ছিল হযরত মূসার লাঠি সেগুলোকে গিলে খেয়ে ফেলেছিল , এ ধারণা করা ঠিক হবে না৷ কুরআন এখানে যা কিছু বলছে তা হচ্ছে, এই যে, হযরত মূসার লাঠি সাপে পরিণত হয়ে তাদের যাদুর প্রতারণা জাল ছিন্ন করতে শুরু করে৷ অর্থাৎ এ সাপ যেদিকে গেছে সেদিকেই তাদের যাদুর প্রভাবে যেসব লাঠি ও রশি সাপের মত হেলেদুলে নড়াচড়া করতে দেখা যাচ্ছিল তাদের সব প্রভাব খতম করে দিয়েছে এবং তার একটি মাত্র চক্করে যাদুকরদের প্রত্যেক সর্প অবয়বধারী লাঠি ও রশি সংগে সংগেই আগের মত লাঠি ও রশিতে পরিণত হয়ে গেছে৷
(অধিক ব্যাখ্যার জন্যে দেখুন সূরা তা-হা , টীকা ৪২)
ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের চ্যানেলটি
ঐ লাঠিটি কোন গাছের ছিলো
ReplyDelete