(১) ‘তার থেকে আল্লাহ্র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করবে’ ।
[আবূ দাউদ ১/২০৩, ইবন মাজাহ্ ১/২৬৫, নং ৮০৭। আর পূর্বে ৩১ নং হাদীসে এর তাখরীজ চলে গেছে। আরও দেখুন, সূরা আল-মুমিনূন এর ৯৭-৯৮।]
(অর্থাৎ ‘আ‘ঊযু বিল্লাহ’ পড়বে)।
(২) ‘আযান দিবে।’ [মুসলিম ১/২৯১; নং ৩৮৯; বুখারী, ১/১৫১, নং ৬০৮।] (৩) ‘যিক্র করবে এবং কুরআন পড়বে।’
[নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তোমরা তোমাদের ঘরসমূহ কবরে পরিণত করুন না। নিশ্চয় শয়তান ঐ ঘর থেকে পলায়ন করে যেখানে সূরা বাকারাহ্ পাঠ করা হয়।” মুসলিম ১/৫৩৯, হাদীস নং ৭৮০। তাছাড়া আরও যা শয়তানকে তাড়িয়ে দেয় তা হচ্ছে, সকাল বিকালের যিক্রসমূহ, ঘুমের যিক্র, জাগ্রত হওয়ার যিক্র, ঘরে প্রবেশের ও ঘর থেকে বের হওয়ার যিক্রসমূহ, মসজিদে প্রবেশের ও মসজিদ থেকে বের হওয়ার যিক্রসমূহ, ইত্যাদী শরী‘আতসম্মত যিক্রসমূহ। যেমন, ঘুমের সময় আয়াতুল কুরসী, সূরা আল-বাকারার সর্বশেষ দু’টি আয়াত। তাছাড়া যে ব্যক্তি “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন কাদীর” একশতবার পড়বে, সেটা তার জন্য সে দিনটির জন্য পুরোপুরিই হেফাযতের কাজ দিবে। তদ্রুপ আযান দিলেও শয়তান পলায়ন করে।]
ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের চ্যানেলটি
0 comments: